Thursday 22 January 2015

রোগ প্রতিরোধে মিষ্টি কুমড়া



রোগ প্রতিরোধে মিষ্টি কুমড়া
ডেক্স:ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবারের তালিকায় প্রথম দিকেই রয়েছে মিষ্টি কুমড়া। ভিটামিন এ চোখের সমস্যা দূর করে, রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে। মজার ব্যাপার হলো মিষ্টি কুমড়া একই সাথে সবজি এবং ফল হিসেবে খাওয়া যায়। মিষ্টি কুমড়া এক ধরনের বর্ষজীবি লতানো উদ্ভিদ। এর ইংরেজি নাম Sweet gourd হলেও সারাবিশ্বে Pumpkin নামেই পরিচিত। মিষ্টি কুমড়ার বৈজ্ঞানিক নাম Cucurbita maxima।

মিষ্টি কুমড়া নানা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। প্রতি ১০০ গ্রাম মিষ্টি কুমড়ায় রয়েছে -

খাদ্যশক্তি- ৪১ কিলোক্যালরি
আমিষ- ১.৪ গ্রাম
শর্করা- ৪.৫ গ্রাম
চর্বি- ০.৫ গ্রাম
খনিজ লবণ- ০.৭ গ্রাম
ভিটামিন বি- ০.৭ মিলিগ্রাম
ভিটামিন সি- ২৬ মিলিগ্রাম
ক্যালসিয়াম- ৪৮ মিলিগ্রাম
কোলেস্টেরল- .০৬ মিলিগ্রাম
লৌহ- ০.৭ মিলিগ্রাম
ক্যারোটিন- ৭২০০ মাইক্রোগ্রাম

ভিটামিন এ সমৃদ্ধ মিষ্টি কুমড়া যে শুধু চোখের সমস্যা প্রতিরোধ করে তাই নয়, পাশাপাশি অন্যান্য রোগ প্রতিরোধেও রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। যেমন -

- মিষ্টি কুমড়াতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে জিংক, যা হাড়ের অস্টিওপোরোসিস রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা ঠিক রাখে এবং শরীরে বয়সের ছাপ সহজে পড়তে দেয় না। এছাড়া চুলপড়া কমাতে ও চর্মরোগ প্রতিরোধে মিষ্টি কুমড়া সহায়তা করে।

- মিষ্টি কুমড়ায় উপস্থিত বিটাক্যারোটিন খুবই শক্তিশালী এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ফ্রি র্যাডিকাল ড্যামেজ প্রতিরোধ করে। দূষণ, মানসিক চাপ এবং শাকসবজি ও ফলমূলে থাকা ক্ষতিকর কেমিক্যালের কারণে ফ্রি র‍্যাডিকাল ড্যামেজ হতে শুরু করে। ফ্রি র‍্যাডিকাল ড্যামেজের ফলে শরীরের সুস্থ ও ভালো কোষগুলো নষ্ট হতে শুরু করে। এই কোষ নষ্ট হওয়া প্রতিরোধ করা যায় নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া খেলে।

- মিষ্টি কুমড়াতে রয়েছে এল ট্রিপটোফ্যান নামের এক ধরনের বিশেষ উপাদান যা বিষণ্নতা প্রতিরোধে ভূমিকা পালন করে। আপনার যদি প্রায়ই মন খারাপ থাকে অথবা বিষণ্নতায় ভোগেন, তাহলে খাদ্যতালিকায় রাখুন মিষ্টি কুমড়া।

- উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের রোগীদের নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া খাওয়া উচিত। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

- মিষ্টি কুমড়ার ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। ঠান্ডার সমস্যা, অ্যালার্জির সমস্যা, সর্দি-কাশি ইত্যাদি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে মিষ্টি কুমড়া।


ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address:

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,

mobile -01977691052


লাল মাংস বিষয়ে ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন


লাল মাংস বিষয়ে ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিন

















বার্গার, রোলস ইত্যাদির ভেতরে কিংবা বারবিকিউ হিসেবে বা সরাসরি রান্না করে আমরা নিয়মিত বহু লাল মাংস খাই। আর এতে ভালো-মন্দ উভয় বিষয়ই রয়েছে। এ লেখায় থাকছে লাল মাংস বিষয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

১. মাংসের আকার
বড় মানেই সব সময় ভালো নয়। বিশেষ করে লাল মাংসের ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য। লাল মাংস ছোট করে কাটা উচিত, যার প্রতিটি টুকরো হতে পারে তিন থেকে চার আউন্স (৮৫ থেকে ১১৩ গ্রাম) ওজনের।

২. স্বাস্থ্যকর লাল মাংস
সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর লাল মাংস পাওয়া যেতে পারে অর্গানিক মাংসের মধ্যে। অর্থাৎ গরুকে যদি শুধু ঘাস খাওয়ানো হয় তাহলে সে গরুর মাংস। এতে থাকবে অন্য গরুর চেয়ে বেশি ওমেগা থ্রিএস, ভিটামিন ই ও লিনোলেইক অ্যাসিড।

৩. অস্বাস্থ্যকর লাল মাংস
সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর লাল মাংস বলতে শুকরের প্রক্রিয়াজাত মাংস বোঝায়। এ মাংসটি যেভাবেই ভোক্তার কাছে উপস্থাপন করা হোক না কেন, এর ক্ষতিকর দিক থাকবেই।

৪. পুষ্টিগত বিষয়
তিন আউন্স লাল মাংস থেকে আপনি দৈনিক প্রোটিনের চাহিদার প্রায় অর্ধেক (২৫ গ্রাম) মেটাতে পারেন। এ ছাড়া ভিটামিন বি৬ ও বি১২-এর উৎস হিসেবেও তা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ (এটি আমাদের উদ্যমী হতে সহায়তা করে)। এ ছাড়া জিংক ও আয়রন থাকে এতে। জিংক দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে এবং আয়রন অক্সিজেনের কর্মক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

৫. হৃদরোগে ভূমিকা প্রমাণিত নয়
লাল মাংস হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়ায়- এমন ধারণা করা হয় বহুদিন আগে থেকেই। তবে সাম্প্রতিক গবেষণায় বিষয়টি প্রমাণিত হয়নি যে, লাল মাংসের সঙ্গে হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের কোনো সম্পর্ক আছে।

৬. অ্যালার্জি
টিক নামে ক্ষুদ্র একপ্রজাতির প্রাণীর কামড়ে মানুষ লাল মাংসের প্রতি অ্যালার্জিপ্রবণ হয়ে যেতে পারে। এ কারণে অনেকেরই লাল মাংস খাওয়ার পরে নানা শারীরিক প্রতিক্রিয়া হতে পারে। তবে যাদের অ্যালার্জি নেই তারা এ সমস্যা থেকে মুক্ত থাকে।

চিরযৌবন থাকার ঔষধ.................





মরণশীল মানুষ পাবে অমরত্ব, চিরযৌবন_এমনটি ভাবতে কার না ভালো লাগে? অমরত্ব লাভের চেষ্টা তো আর আজ-কালকের ব্যাপার নয়। হাজার হাজার বছর ধরে সেই চেষ্টা চালাচ্ছে মানুষ।   পুরাণেও আছে এমন চেষ্টা নিয়ে কাহিনী। অমরত্ব আর চিরযুবা হওয়ার জন্য সাত সমুদ্র তেরো নদী সেচে অমৃত সন্ধানের পুরাণ কাহিনীর কথা আমরা জানি; কিন্তু মানি না। কারণ কাউকে তো আর তেমনটি হতে দেখা গেল না।   কিন্তু সত্য সত্যই যদি এমনটি হয়? একটি বড়ি খেলেই যদি মানুষ হয়ে যায় চিরযুবা, অনন্ত যৌবনা? তখন? তখন তো আর না মেনে উপায় নেই। মানুষকে সেই বিশ্বাস দিতে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী।   তাঁরা জানিয়েছেন, মানুষকে চিরযৌবন দিতে তাঁরা শিগগিরই নিয়ে আসছেন এক মহৌষধ। এ ওষুধ মানুষের অকালবার্ধক্যকেই ঠেকাবে। সেই সঙ্গে আয়ুও বাড়িয়ে দেবে ১০ বছরের বেশি।   বিজ্ঞানীরা বলেন, এ বিশেষ গবেষণার জন্য তাঁরা হাচিসন গি্লফোর্ড প্রোজেরিয়া সিনড্রোমে (এইচজিপিএস) আক্রান্ত শিশুদের ত্বকের কোষ নিয়েছিলেন। এটি একটি বিরল রোগ। এতে আক্রান্ত শিশুরা দ্রুত বুড়িয়ে যায়।   মোটামুটি ১২ বছর বয়সে সাধারণত তাদের মৃত্যু হয়। বিজ্ঞানীরা ‘র‌্যাপামাইসিন’ নামের এক ধরনের ওষুধ ব্যবহার করে ওই শিশুদের কোষকে সারিয়ে তুলেছেন। বিজ্ঞানীরা এ ওষুধকে বলছেন ‘চিরযৌবনের ওষুধ’।   মানুষের অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সময় এ র‌্যাপামাইসিন ব্যবহার করা হয় শরীরের প্রতিরোধব্যবস্থা দুর্বল করার জন্য। ইস্টার আইল্যান্ডের মাটিতে পাওয়া এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া থেকে এটি তৈরি করা হয়েছে।   

যে ৫ টি লক্ষণে বুঝে নেবেন নষ্ট হয়েছে দেহের হরমোনের ভারসাম্য ..............



যে ৫ টি লক্ষণে বুঝে নেবেন নষ্ট হয়েছে দেহের হরমোনের ভারসাম্য  প্রতি মাসেরই একটি নির্দিষ্ট সময়ে নারীদের শরীরে হরমোনের ক্রিয়াকলাপ বেড়ে যায়। এ সময়ে হরমোন তাদের শারীরিক এবং মানসিক অবস্থার ওপর বেশ বড় প্রভাব রাখে। পিরিয়ডের পর শরীর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এলেও মাঝে মাঝে দেখা যায় অকারণেই অনেক দিন ধরে রয়ে গেছে এসব উপসর্গ। শরীরে হরমোনের ভারসাম্য এভাবে ব্যহত হবার পেছনে থাকতে পারে গুরুতর কোনো শারীরিক সমস্যা। বিশেষ করে পাঁচটি লক্ষণ দেখতে পেলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াটাই ভালো।

অবসাদ
অবসাদের অনেক অনেক কারণ থাকতে পারে। শুধুমাত্র ক্লান্তি মনে করে একে উড়িয়ে দেন অনেকেই। সারা সপ্তাহ কাজ বা পড়াশোনার ধকলের পর ক্লান্ত থাকাটা স্বাভাবিক। কিন্তু সারাক্ষণই ক্লান্ত থাকা এবং তার পাশাপাশি ওজন বেড়ে যাওয়া, রুচির পরিবর্তন এবং বদহজমের উপসর্গ থাকলে তা হলে পারে আন্ডারঅ্যাকটিভ থাইরয়েডের লক্ষণ। কোনো কারণ ছাড়াই সবসময় ক্লান্ত লাগলে ডাক্তারকে জানান।

ত্বকের অবনতি
ত্বকে ব্রণ ওঠার ব্যাপারটাকে অনেকেই হেলাফেলার দৃষ্টিতে দেখেন। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মুখের নিচের অংশে ব্রণ ওঠার সাথে শরীরে উঁচুমাত্রার টেস্টোস্টেরনের সংযোগ থাকতে পারে।

দ্রুত পশম/চুলের উদ্ভব
শরীরের এখানে সেখানে হঠাৎ করে পশম জন্মাতে শুরু করতে পারে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যাবার কারণে। আর টেস্টোস্টেরন এভাবে বেড়ে যেতে পারে যদি শরীরে এক ধরণের টিউমার থেকে থাকে।

অনিয়মিত পিরিয়ড
অবসাদের মতই অনিয়মিত পিরিয়ডের পেছনেও থাকতে পারে অনেক কারণ।যেমন স্ট্রেস, থাইরয়েডের সমস্যা, ইস্ট্রোজেনের অভাব অথবা PCOS (polycystic ovary syndrome)। PCOS এর লক্ষণ হলো অনিয়মিত পিরিয়ড, অনিয়ন্ত্রিত ওজন বাড়া অথবা শরীরে পশমের আধিক্য। তবে পিরিয়ড অনিয়মিত হবার পেছনে এটাই কি কারণ কিনা তা জেনে নিতে হবে, এরপর বিভিন্ন ধরণের চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে এর প্রতিকার করা যায়।

ঘুমের মাঝে ঘেমে যাওয়া
ইলেক্ট্রিসিটি যদি চলে না যায় বা আপনার বেডরুম যদি কোনো কারণে অতিরিক্ত গরম না হয়, তাহলে ঘেমে-নেয়ে ঘুম ভেঙ্গে যাবার কারণ হতে পারে ইস্ট্রোজেনের অভাব এবং অনিয়মিত ডিম্বপাত। এই জটিলতাকে বলা হয় পেরিমেনোপজ। মেনোপজ হবার মতো বয়স হবার আরও বছর দশেক আগেই দেখা দিতে পারে পেরিমেনোপজ। এসব উপসর্গ দেখা দিলে ডাক্তার দেখিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন সমস্যাটি আরও গুরুতর কি না।

ধূমপান ছাড়ার ১৩ উপায় । আজই Try করুন ।ধূমপান থেকে নিজে বাচুন দেশকে বাচান ।







পৃথিবীটা যদি একটা বিশাল নদী হয় , তবে আমি ভাববো পৃথিবীর উপর আমি একটি ভাসমান নৌকা । যার ধর্মই হচ্ছে বয়ে চলা । ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। ধূমপানের কুফল হিসেবে ফুসফুসের ক্যান্সার, হার্টের রক্তনালী সরু হয়ে হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি বৃদ্ধি, মস্তিষ্কে রক্ত চলাচলে বাধা, যৌন ক্ষমতা হ্রাসসহ নানা ক্ষতিকর দিক রয়েছে। অনেকেই ধূমপান নামক এই ঘাতককে চিরতরে নির্বাসনে দিতে চান কিন্তু নানা কারণে ধূমপান আর ছাড়া হয় না। বিশেষজ্ঞগণ ধূমপানের আসক্তি থেকে নিজেকে রক্ষার ১৩টি উপায় বলে দিয়েছেন। এসব অনুসরণ করলে অবশ্যই ধূমপান ছাড়া সম্ভব। এই ১৩টি উপায় হচ্ছে ০ প্রথমে সিদ্ধান্ত নিন কেন ধূমপান ছাড়া আপনার জন্য জরুরী। অর্থ্যাৎ কি কারণে ধূমপান ছাড়তে চান। যেমন ক্যান্সার ও হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে। ০ কোনো ধরণের থেরাপি বা মেডিকেশন ছাড়া ধূমপান ছাড়া ঠিক নয়। কারণ সিগারেটের নিকোটিনের ওপর ব্রেইন অনেক ক্ষেত্রে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। ছেড়ে দিলেই নানা উপসর্গ শুরু হয়। তাই সিগারেটের বিকল্প থেরাপির কথা চিন্তা করতে হবে। ০ নিকোটিনের বিকল্প গাম, লজেন্স ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে। ০ নিকোটিনের বিকল্প ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। ০ একা একা ধূমপান না ছেড়ে পরিবারের অন্যান্য সদস্য (যদি ধূমপায়ী থাকেন), বন্ধু-বান্ধব ও সহকর্মীদের উৎসাহিত করে একসঙ্গে ধূমপান ত্যাগের ঘোষণা দিন। ০ মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে হালকা ম্যাসাজ নিন। ০ অ্যালকোহল পরিহার করুন। ০ মনোযোগ অন্যদিকে নিতে ঘর পরিষ্কার করতে চেষ্টা করুন। ০ ধূমপান ত্যাগের জন্য বার বার চেষ্টা করুন। একবার ছেড়ে দিলে দ্বিতীয় বার আর ধূমপান করবেন না। ০ নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ০ প্রচুর পরিমাণ সবুজ শাক-সবজি ও রঙিন ফলমুল খান। ০ ধূমপান বন্ধ করে যে আর্থিক সাশ্রয় আপনার হবে তার একটা অংশ হালকা বিনোদনে ব্যয় করুন। ০ আর ধূমপান ছাড়ুন বন্ধু-বান্ধব বা আপনার প্রিয়জনকে খুশী করার জন্যই শুধু নয়, বরং আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্যই। এমন জোরালো অবস্থান নিন।

Tuesday 20 January 2015

অফিসে ওজন নিয়ন্ত্রণ!

অফিসে ওজন নিয়ন্ত্রণ! 



সকাল ৯টা বা, ১০টায় অফিসে ঢুকছেন, বের হচ্ছেন ৬টার পরে। দিনের বড় একটা সময় কাটাতে হচ্ছে অফিসের চেয়ারে বসে। মগজের পরিশ্রম হলেও সারাদিনে শারীরিক পরিশ্রম নেই বললেই চলে। আর এ নিয়মে চলার কারণে শরীরের জমছে বাড়তি মেদ।




তবে প্রতিদিনের এই বাঁধাধরা নিয়মে কিছুটা পরিবর্তন আনলেই শরীরের ওজন বৃদ্ধি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।তাই স্বাস্থ্যবিষয়ক কিছু পন্থা এখানে দেওয়া হল।
ফাইবারযুক্ত সালাদ
দুপুরে বাইরে খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন। পরিবর্তে ঘরে বানানো সালাদ খান। চেয়ারে বসে থাকার কারণে সব থেকে বেশি মেদ জমে কোমরে এবং পেটে। আর এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পেট ভরে সালাদ খেতে পারেন। কারণ ঘরে বানানো সালাদে ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম থাকে। আর প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়।
সালাদে তাজা সবজি এবং ফলমূলের পাশাপাশি যুক্ত করতে পারেন সবজি প্রোটিন। যেমন- ছোলা, সয়ার সঙ্গে পরিমাণ মতো মুরগির মাংস ইত্যাদি। তবে সালাদে চিজ, সস এবং মেয়োনেইজ ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
প্রতিদিনের সালাদ তৈরির উপাদানে ভিন্নতা আনা জরুরি। না হলে একঘেয়ে লাগবে।
হালকা ব্যায়াম করুন
দুপুরে অথবা অফিসের শেষে যখনই সময় পাওয়া যায় তখনই ঘরে বসে না থেকে বা ফেইসবুকিং না করে বরং কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন, সেটা ঘরে কিংবা বাইরে। সাইকেল চালাতে ভালোলাগলে সেটিও করতে পারেন বা ইয়োগা বা জিমে ভর্তি হয়ে যেতে পারেন।
সারাদিন বসে থাকলে যে শুধু পেটে মেদ জমবে তা নয়, পুরো শরীরের জন্যই এটি ক্ষতিকর। তাই নিয়ম করে ঘাম ঝরানো উচিত।
হালকা ক্ষুদায় কম ক্যালোরির স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স
হালকা ক্ষুদা মেটাতে কাপকেক, বিস্কুট, চিপস ইত্যাদি খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন। বরং দই, ফলমূল, সবজি, লো ফ্যাট ক্র্যাকার, বাদাম ইত্যাদি খাবার খেতে পারেন নাস্তায়। এতে করে ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে আসবে অনেকটাই।
পানি পান করুন বেশি
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে কোমল পানীয় খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। ১২ আউন্স কোকে আছে প্রায় ১৪৩ ক্যালোরি। আর এই বাড়তি ক্যালরি শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। প্রতিদিন শুধু পানি পানের পরিমাণ বাড়ান। পানি যে শুধুই ক্যালরি ফ্রি তা নয়, পানি খেলে ক্ষুদার পরিমাণও কমে আসবে।
............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

মাত্র ১ মিনিটের ৬ টি ছোট্ট অভ্যাস আপনাকে রাখবে সুস্থ চিরকাল!

মাত্র ১ মিনিটের ৬ টি ছোট্ট অভ্যাস আপনাকে রাখবে সুস্থ চিরকাল!



মাত্র ১ মিনিটের ৬ টি ছোট্ট অভ্যাস আপনাকে রাখবে সুস্থ চিরকাল!
সুস্বাস্থ্য এবং সুস্থতা পেতে খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন পরে না। সামান্য বুদ্ধি খাটিয়ে এবং সঠিক কাজটি করে খুব সহজেই নিজের এবং আপনজনের সুস্ততা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। মাত্র ১ মিনিটের কিছু ছোট্ট কাজ এবং ভালো অভ্যাস আপনার সুস্থতা নিশ্চিত করে যাবে চিরকাল। জানতে চান সেই ১ মিনিটের ছোট্ট অভ্যাসগুলোকে? চলুন তবে দেখে নেয়া যাক আজকের ফিচারটি।

প্রতিদিন ১ টি কলা
কলাকে বলা হয় প্রাকৃতিক ঔষধ। কলায় রয়েছে পানি, প্রোটিন, ফ্যাট/চর্বি, খনিজ লবণ, ফাইবার, শর্করা, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও আয়রন সহ নানা ভিটামিন যা দেহের সুস্থতায় কাজ করে চিরকাল। তাই প্রতিদিন ১ টি কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন।
উঠে দাঁড়ান
কাজ করছেন একটানা? টিভি দেখছেন শুয়ে বসে? তাহলে ১ টি মিনিটের জন্য উঠে দাঁড়ানোর অভ্যাস তৈরি করুন। কারণ একটানা বসে থাকলে হার্ট ও কার্ডিওভ্যস্কুলার রোগ জনিত নানা সমস্যা হয়। তাই একটানা বসার ফাঁকে ফাঁকে ১ মিনিট করে উঠে দাড়িয়ে থাকার অভ্যাস করুন।
মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতা নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন
ব্যস্ততা এবং কাজের চাপে মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতা আসতেই পারে। কিন্তু বিষণ্ণতা বাড়তে দিলে তা ক্ষতি করে শারীরিক স্বাস্থ্যের। তাই ১ টুকরো চকলেট মুখে পুড়ে হলেও দূর করে ফেলুন মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতা। নিজেকে যতোটা সম্ভব রিলাক্স রাখুন।
ভোরের আলো ও বাতাস গায়ে লাগান
ভোরের আলো এবং বাতাস দুটোই আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। নানা ধরণের রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। ভোরের আলো আমাদের দেহে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণে সহায়তা করে এবং বাতাস আমাদের চোখের সুরক্ষায় কাজ করে।

অন্ধকারে ঘুমান
রাতে ঘুমানোর সময় ঘরটি একেবারে অন্ধকার করে নিন। মেলাটোনিন নামক একটি হরমোন আমাদের দেহে ক্যালোরিনাশক ব্রাউন ফ্যাট তৈরি করে এবং আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে। এই মেলাটোনিন আমাদের দেহে উৎপন্ন হয় ঘুটঘুটে অন্ধকারে। এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। এতে করে ওজন জনিত সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
মুখ পরিষ্কার রাখুন
মুখের ভেতর, দাঁত, মাড়ি ও জিহ্বা পরিষ্কার রাখুন। মুখ পরিষ্কার রাখা শুধু মাত্র দাঁতের সাথেই সম্পৃক্ত নয়, এটির প্রভাব রয়েছে হৃদপিণ্ডের অপরেও। গবেষণায় দেখা যায় অপরিষ্কার মুখের ব্যাকটেরিয়া ক্ষতি করে হৃদপিণ্ডের। তাই মুখ পরিষ্কার রাখুন সবসময়।

খাওয়ার মাঝে পানি পান ক্ষতিকর!

খাওয়ার মাঝে পানি পান ক্ষতিকর!

খাওয়ার মাঝে পানি পান ক্ষতিকর!
আমরা সাধারণত খাবার সাজিয়ে পাশে গ্লাস ভর্তি পানি নিয়ে খেতে বসি। খাবার খেতে খেতেই মাঝখানে ঢক ঢক গিলে ফেলি গ্লাস দুই পানি। এটা কি ঠিক? অবশ্যই আমাদের দিনে যথেষ্ট পরিমান পানি পান করা উচিত। তাই বলে খাবার খেতে খেতে পানি পান করা ঠিক নয়।
কেন?
কারণ, আমরা যখন খাবার খাই তখন পাকস্থলী থেকে পাচক রস নির্গত হয়। পাচক রস খাদ্যকে ভেঙ্গে ফেলে আর হজম হতে সহায়তা করে। কিন্তু পানি খেলে রসটা পাতলা হয়ে যায় এবং এটি কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তাই খাওয়ার মাঝখানে প্রচুর পরিমান পানি খাওয়া কখনো ঠিক না।
আবার অনেকেই মনে করেন, পানি তার খাবারটিকে গলায় আটকে যেতে দেয় না, বরং ভেতরে যেতে সাহায্য করে। 
কিন্তু আসলে কি তাই?
আসলে সেটাও ঠিক না। কারণ, খাবার খাওয়ার সময় মুখের ভেতর লালা নিঃসৃত হয়ে খাদ্যটাকে নরম করে, পিচ্ছিল করে খাবার ভেতরে নিতে সাহায্য করে।
আমরা খাবার খাওয়ার সময় অনেকেই দ্রুত খাই। এটা ঠিক না। খাবার ধীরে ধীরে গ্রহণ করা উচিত। সবচেয়ে ভালো খাওয়ার শুরুর ৫-১০ মিনিট আগে এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয়া। কম লবণসমৃদ্ধ খাওয়ার পরামর্শও ডাক্তাররা দিয়ে থাকেন। খাওয়ার মাঝে এক-দুই চুমুক পানি পান করা ক্ষতির নয় বলেই জানিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তবে গ্লাস গ্লাস পানি পান নিষেধ করেছেন।

ঘুমানোর আগে যে ৩টি ছোট্ট কাজে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে দূরে

ঘুমানোর আগে যে ৩টি ছোট্ট কাজে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে দূরে


ঘুমানোর আগে যে ৩টি ছোট্ট কাজে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে দূরে
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় কমবেশি সবাই ভুগে থাকেন। অস্বাস্থ্যকর ও ভেজাল খাবার, অনিয়মিত জীবনযাপন, দূষণ, ভাজাপোড়া খাবার, বদহজম ইত্যাদির কারণে পেটে বায়ু জমে অস্বস্তিকর অবস্থার সৃষ্টি হয়। কোনো কোনো সময় পেটে গ্যাস জমে পেট ব্যথা বা বুক ব্যথা করে। এমনকি হতে পারে কোষ্ঠ্যকাঠিন্যও। জেনে নিন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূরে রাখার ৩টি আয়ুর্বেদিক উপায়। প্রতিদিন রাতে এই নিয়ম পালন করলে আপনার পেট থাকবে ভালো।
১. আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা সামান্য একটু লবণ মাখিয়ে চিবিয়ে খান। এরপর এক কাপ উষ্ণ গরম পানি পান করুন।
২. এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন।
৩. এক গ্লাস পানির মধ্যে এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ দিয়ে পাঁচ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এই পানি ঠাণ্ডা করে  পান করুন।

............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052



জেনে নিন, হার্ট অ্যাটাকের পাঁচটি লক্ষণ





Heart attack হার্ট অ্যাটাক এমন এক রোগ যা সময় মত চিকিৎসা না করালে মৃত্যুর সম্ভাবনা ব্যপক হারে বৃদ্ধি পেতে পারে ৷ এই রোগের কারণেই ৪০ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তির মৃত্যু হয় ৷ হৃদযন্ত্রে রক্ত সংবহন ব্যহত হলেই হার্ট অ্যাটাক হতে পারে ৷ বা অনেক সময় রক্তজমাট বেঁধে ক্লডের সৃষ্টি হয়েই হার্ট অ্যাটাক হতে পারে ৷ হার্ট অ্যাটাকে প্রাক্কালে বেশ কিছু লক্ষণ পরিলক্ষিত হয় ৷ তবে অনেকেই বুঝতে পারনে না ফলে তাদের ক্ষেত্রে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যায় ৷ হার্ট অ্যাটাকে পাঁচটি লক্ষণ রইল আপনাদের জন্য ৷

যদি আপনি বুকে ব্যথা অনুভব করেন সঙ্গে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয় তবে এটিকে একেবারেই এড়িয়ে যাবেন না ৷ চিকিৎসকের পরামর্শ একান্ত জরুরী ৷
মানসিক অবসাদ অবশ্যই হার্ট অ্যাটাকের একটি সাধারন লক্ষণ ৷
কাঁধ, গলা ও হাতে যদি ব্যথা ছড়াতে দেখেন তবে জানবেন এটি হার্ট অ্যাটাকেরই একটি পূর্বাভাস ৷
অতিরিক্ত ঘাম, অশ্বস্তি, ও বুক ধরফর করা ইত্যাদিও হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ ৷
বদহজমের সঙ্গে হাত বা মুখোর জোয়াল ব্যথা বা শ্বাসকষ্টও এই রোগের লক্ষণ ৷
তাই উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলি অনুভব করলে অবশ্যই চিকিৎসকেরা পরামর্শ নিন ৷ ভালো থাকুন ৷

............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

Sunday 18 January 2015

ধূমপান ছাড়ার সিদ্ধান্ত আজই

আমরা সবাই জানি, ধূমপান স্বাস্থ্যের বহু রকমের ক্ষতি করে। কিন্তু অনেকেই জানে না যে অভ্যাসটি ছেড়ে দিয়ে অনেক ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব। ধূমপান ছেড়ে দিয়ে কত দ্রুত স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষমতা ফিরে পাওয়া যায়, তা জেনে আপনি অবাক হতে পারেন। স্বাস্থ্য পরামর্শবিষয়ক ওয়েবসাইট কুইকমেড এই তথ্য জানিয়েছে। ধূমপান বর্জনের সুফল নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসনের (এফডিএ) অনুমোদনপ্রাপ্ত ইউটা অঙ্গরাজ্যের একদল চিকিৎসকের গবেষণার ভিত্তিতে এসব তথ্য সাজানো হয়েছে।
.প্রথম ২০ মিনিটে
আপনার রক্তচাপ ও হৃৎস্পন্দনের গতি কমে। হাত ও পায়ের পাতার তাপমাত্রা বাড়ে।
প্রথম ৮ ঘণ্টায়
রক্তে কার্বন মনোক্সাইডের পরিমাণ কমে স্বাভাবিক মাত্রায় পৌঁছায়। এতে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বেড়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আসে।
প্রথম ২৪ ঘণ্টায়
আপনার হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
প্রথম ৪৮ ঘণ্টায়
স্নায়ুতন্ত্রের বিভিন্ন প্রান্ত পুনর্গঠন শুরু হয় এবং ঘ্রাণ ও স্বাদ অনুভব করার সামর্থ্য বেড়ে যায়।
প্রথম ২ সপ্তাহ থেকে ৩ মাসের মধ্যে
রক্ত সঞ্চালনে উন্নতি হয়, হাঁটা আগের চেয়ে সহজ হয়, কাশি ও নাকের আওয়াজ বন্ধ হয়। কয়েক মাসের মধ্যে ফুসফুসের কার্যক্রমে বেশ গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়।
প্রথম ১ থেকে ৯ মাসে
ক্লান্তি দূর হয় এবং ছোট ছোট প্রশ্বাসের প্রবণতা কেটে যায়। ফুসফুসের কার্যক্রমে অগ্রগতি অব্যাহত থাকে। কোষের স্বাভাবিক কার্যক্রম ফিরে আসে।
১ বছর
হৃদ্রোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি একজন ধূমপায়ীর চেয়ে প্রায় অর্ধেকে নেমে যায়।
৫ বছর
মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের (স্ট্রোক) ঝুঁকি একজন অধূমপায়ীর সমপর্যায়ে চলে আসে।
১০ বছর
ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি অনেক কমে যায়।
১৫ বছর
আপনারহৃদ্রোগ ও হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি যারা জীবনে কখনো ধূমপান করেনি, তাদের অবস্থার সমপর্যায়ে চলে আসে। আর মৃত্যুঝুঁকি অধূমপায়ীদের অবস্থার সমান হয়।

প্রতিদিন ইেয়াগা

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নাহিদ মাহতাব। পাঠকদের আইনি পরামর্শ দেন প্রথম আলোর ক্রোড়পত্র নকশার ‘পাঠকের উকিল’ বিভাগে। দেশ-বিদেশের নানা জায়গায় ঘুরতে যান নিয়মিত। গান শুনতে ভালোবাসেন
বাড়িতে ক্যাজুয়াল পোশাকে নাহিদ মাহতাব। ছবি: খালেদ সরকার‘কোর্টে যাই জামদানি আর তাঁতের শাড়ি পরে। এত দিনের অভিজ্ঞতায় মনে হয়েছে, মক্কেলরা এতে সহজে আমার সঙ্গে মিশে যান। সেটাও আবার সাদা বা চাপা সাদার মতো হালকা রঙেই সীমাবদ্ধ। তাই বলে আমি যে সব সময় শাড়ি পরি, সেটাও না। বাসায় সম্পূর্ণ ক্যাজুয়াল পোশাকেই থাকি। দেশের বাইরে গেলে তো পশ্চিমা পোশাকও পরি।’ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নাহিদ মাহতাব ৯ নভেম্বর উত্তরা তাঁর বাড়িতে আলাপচারিতার একফাঁকে এভাবেই নিজের পোশাক নির্বাচনের কথা জানালেন। কোর্টে শাড়ির ওপরে আইনজীবিদের গাউন পরেন।
বিশেষ অনুষ্ঠানে এভাবে সাজেনরাজধানীর উত্তরার বাড়ি থেকে নিয়মিত কোর্টে যাতায়াত করেন তিনি। প্রতিদিন ভোরেই ঘুম থেকে উঠে পড়েন। ‘এটা এখন অভ্যাস হয়ে গেছে। সকালে উঠে ফ্রেশ হয়ে বেছে নিই পছন্দের পোশাকটি।’ বলেন তিনি। শাড়ির সঙ্গে হাতে নেন একটা সুন্দর ব্যাগ আর চোখে পরেন একটা গোল ফ্রেমের চশমা। কোর্টে যেহেতু সারা দিন প্রচুর হাঁটাহাঁটি করতে হয়, তাই নাহিদের পায়ে দেখা যায় ফ্ল্যাট কোনো স্যান্ডেল। বের হওয়ার আগে পেট পুরে নাশতা করেন। চলতি পথে গাড়িতে এফএম রেডিও শোনেন। এবিসি রেডিওতে নানা ধরনের গান নিয়ে অনুষ্ঠান সাতসকালের শ্রোতা তিনি। সব ধরনের গান শুনতেই ভালোবাসলেও রবীন্দ্রসংগীত শোনেন সম্পূর্ণ নিরিবিলি সময়ে। কোর্টে গিয়ে চেম্বারে বসেই এক কাপ চা খেয়ে কাজ শুরু করেন। এরপর সারা দিনের ব্যস্ততায় খাবার বলতে একটু পর পর এক কাপ চা আর কফির সঙ্গে কখনো-সখনো দুটো বিস্কুট! দুপুরে ভারী খাবার খান না। তাই রাতের খাবার খেয়ে ফেলেন সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার মধ্যেই। এরপর বাসায় নিজের চেম্বারে বসে একটু পড়াশোনা বা ফেসবুকে সময় কাটান।
নাহিদ মাহতাব পছন্দ করেন নানা ধরনের চিত্রকলা। বাসার বিভিন্ন ঘরের দেয়াল দেখে তা বোঝাও গেল। পারিবারিক বা আত্মীয়স্বজনের কোনো অনুষ্ঠান থাকলে সেখানে যেতে পছন্দ করেন। এসব দাওয়াতে গেলে পরেন জমকালো শাড়ি। শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজটাকে অনেক গুরুত্ব দেন। ভালো সেলাই ও নকশার জন্য সেরা কারিগরের কাছে ছোটেন ব্লাউজ বানাতে। দাওয়াতে বদলে যায় তাঁর সাজগোজও। চোখে আইলাইনার, আইশ্যাডো দেন। মুখে ফাউন্ডেশন দেন, ঠোঁট রাঙান লিপস্টিকে। কপালে পরেন টিপ। একহাতে নিয়মিত ঘড়ি পরেন। টপ-জাতীয় কানের দুল পরতে ভালোবাসেন এই আইনজীবী। এই সময়ে চশমা ছাড়াই দেখা যায় তাঁকে।
নানা ধরনের জুতা-স্যান্ডেলের সংগ্রহ আছে নাহিদ মাহতাবের। নিজের হাতে বাসার অনেক বাজার করেন আশপাশের সুপারশপে। তখন সালোয়ার-কামিজ পরেন। এ ছাড়া বাসায় ফতুয়ার সঙ্গে আরামদায়ক কোনো পাজামা বেছে নেন। মন ভালো রাখতে মুঠোফোনের সঙ্গে ইয়ারফোন জুড়ে দিয়ে হারিয়ে যান সংগীতের মূর্ছনায়। নানা ধরনের চলচ্চিত্র দেখেন। প্রতিদিন নির্ধারিত একটা সময় কাটে স্বামী-সন্তানদের সঙ্গে। তাঁর ছোট মেয়ে শ্রেয়া পড়াশোনা করছে যুক্তরাজ্যে। স্বামী এইচ এম মাহতাব ব্যবসায়ী। বড় মেয়ে নেহা পড়াশোনা শেষ করে যোগ দিয়েছেন বাবার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে। কাজের ফাঁকে সময় পেলেই নাহিদ মাহতাব বেরিয়ে পড়েন ঘুরতে। প্রতিবছর তিন থেকে চারবার দেশের বাইরে ঘুরতে যান। একসময় নিয়মিত জিমে যেতেন, তবে আজকাল ঘরে বসেই ইয়োগা করছেন। প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে ২০ থেকে ৩০ মিনিট ইয়োগা করেন। নাহিদ মাহতাব মনে করেন, নিজেকে সুস্থ রাখতে খাবার গ্রহণ ও শরীরের যত্ন নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
দেশের বাইরে পরেন এমন পোশাক। (ফেসবুক থেকে)গান শুনতে ভালোবাসেন।সুতি শাড়ি তাঁর প্রিয়
............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052


‘মনোযোগী’ হওয়ার সহজউপায়

জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে সেই যাত্রা এখনই শুরু করতে পারেন। অতীতের কোনো তিক্ত অভিজ্ঞতার স্মৃতিচারণা আর নয়, নয় ভবিষ্যতের জন্য দুশ্চিন্তা।
নানা দুশ্চিন্তা ও দুর্ভাবনায় আমরা পার করি প্রতিটি দিন। কত ধরনের মানসিক চাপে যে ভুগি। এতে স্বাস্থ্য খারাপ হয়। মন হয় অশান্ত। উদ্বেগের সীমা থাকে না। এসব থেকে নিস্তার পেতে হলে মনোযোগী হওয়া দরকার। শুধু মনের দিকে খেয়াল রাখলেই আমরা শরীরে আশ্চর্য এক প্রতিষেধক তৈরি করতে পারি। শরীর ও মনকে রাখতে পারি সুস্থ-সবল। যাপন করতে পারি এক আনন্দময় জীবন।.জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে সেই যাত্রা এখনই শুরু করতে পারেন। অতীতের কোনো তিক্ত অভিজ্ঞতার স্মৃতিচারণা আর নয়, নয় ভবিষ্যতের জন্য দুশ্চিন্তা। এর চেয়ে বরং কেবল এ মুহূর্তে কী ঘটছে, সেদিকে মনঃসংযোগ বৃদ্ধি করুন। মনকে নিবিষ্ট করার জন্য ধ্যানের অভ্যাস গড়ে তুলুন। খবুই সহজ উপায়ে তা করতে পারেন:
১. একটি চেয়ারের ওপর আরাম করে বসুন। মেঝের ওপর দুই পা ভাঁজ করেও বসতে পারেন। তবে তা যেন আরামদায়ক হয়, আর মেরুদণ্ড যেন থাকে সোজা।
২. শ্বাস-প্রশ্বাস কীভাবে চলছে, খেয়াল করুন। আপনার নাসারন্ধ্র কিংবা মুখ দিয়ে বাতাস যাওয়া-আসা করছে। ব্যাপারটা অনুভব করুন। কিংবা শ্বাস-প্রশ্বাসের ফলে পেটের ওঠানামা লক্ষ করুন।
৩. এভাবে আপনার মনোযোগের পরিধি আস্তে আস্তে কমিয়ে আনুন। মনোযোগ একটি কেন্দ্রবিন্দুতে স্থির করার চেষ্টা করুন। শব্দ, সংবেদনশীলতা ও ভাবনা সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠুন।
৪. প্রতিটি চিন্তা কিংবা স্পর্শের অনুভূতি উপভোগ করুন। তা ভালো কি মন্দ—এই বাছবিচার করতে বসবেন না। এর পরও আপনার মন চঞ্চল হয়ে উঠলে, আবার শ্বাস-প্রশ্বাসের দিকে খেয়াল করুন। আবার গভীর মনোনিবেশ করুন।
মনোযোগী হওয়ার জন্য এমন ধ্যানের আপনি যত বেশি চর্চা করবেন, ততই এর সুফল পেতে থাকবেন। কোনো আয়োজন ছাড়াও আপনি এই ধ্যানের চর্চা করতে পারেন। আনুষ্ঠানিক অনুশীলনের কোনো দরকার নেই। এ জন্য কোথাও নিয়ম করে বসতে হবে না। আপনি যখন খাবার খাচ্ছেন, কিংবা স্নান করছেন, হাঁটছেন, কিংবা প্রিয়জনের সঙ্গে অন্তরঙ্গ সময় কাটাচ্ছেন, অথবা কোনো শিশুর সঙ্গে খেলায় মেতে উঠেছেন, তখনো আপনি এই ধ্যান করে নিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে—
* শরীরের বিভিন্ন অনুভূতির দিকে খেয়াল করুন।
* নাক দিয়ে লম্বা শ্বাস গ্রহণ করুন, যেন আপনার তলপেট বাতাসে পুরোপুরি ভরে ওঠে। এরপর মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে বাতাস বেরিয়ে যেতে দিন। শ্বাস গ্রহণের সময় ও ত্যাগের সময় নাসারন্ধ্রে ও মুখগহ্বরে যে স্পর্শের অনুভূতির সৃষ্টি হয়, তা উপভোগ করুন।
* ধীরগতিতে প্রশ্বাস নিন এবং পরে পেট একেবারে খালি করে নিঃশ্বাস ছাড়ুন।
* পুরোমাত্রায় সচেতন থাকুন। প্রতিটি শব্দ, দৃশ্য ও স্পর্শের প্রতি গভীর মনোযোগ দিন। উপভোগ করুন।
* যদি টের পান, আপনার মন আবারও এদিক-সেদিক ছোটাছুটি করছে, তাহলে ধীরে সেই মুহূর্তের অনুভূতির প্রতি খেয়াল করুন।
এভাবে চর্চা করতে থাকুন। আর একদিন আবিষ্কার করবেন, কী ইতিবাচকভাবেই না বদলে গেছে আপনার জীবন। শরীর ও মন হয়ে উঠেছে সুস্থ ও সবল। আনন্দময়তা আপনার সঙ্গী হয়েছে।

সূত্র: হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল|

কাটা-ছেড়ায় টক ফল খাওয়া যায় কি ?

কাটা-ছেড়ায় টক ফল খাওয়া যায় কি ?


কাটা-ছেঁড়ায় টক খাওয়া যাবে না! দেহের কোন অংশ কেটে বা ছিঁড়ে গেলে অথবা কারও কোন অপারেশন হলে বলা হয়ে থাকে টক খাওয়া যাবে না। আসলে টক খাবার বলতে আমরা বুঝি বিভিন্ন ধরনের ফল যেমন- লেবু, কমলা, জাম্বুরা, আম, আমড়া, চালতা, তেঁতুল, কামরাঙা, আমলকী ইত্যাদি। সাইট্রাস ফলসহ সব ধরনের টক ফলেই প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ আছে। আর ক্ষত সারার জন্য প্রয়োজন এই ভিটামিন ‘সি’। ভিটামিন ‘সি’ ঘা শুকানোর জন্য প্রয়োজনীয় কোলাজেন টিস্যু তৈরিতে সাহায্য করে। এজন্য এ ধরনের রোগীকে ভিটামিন ‘সি’ ট্যাবলেট খেতে দেয়া হয়। কাজেই আঘাতে কেটে গেলে বা কোন অপারেশন হলে রোগীকে অবশ্যই স্বাভাবিক খাবারের পাশাপাশি ভিটামিন ‘সি’ যুক্ত ফল খেতে দেয়া উচিত।
সুতরাং কাটা-ছেঁড়ায় বা অপারেশনের পর যে কোন টক ফল খাওয়া যায় ।
............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052