Wednesday 31 December 2014

ভাত খাওয়ার পর যে ৬টি কাজ কখনই করবেন না

ভাত খাওয়ার পর যে ৬টি কাজ কখনই করবেন না







............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

Tuesday 30 December 2014

Prevent Your Pain by Healthy Way

I want to introduce here some pain protective & cure products and also advice for healthy living.

The following products protect your pain:

*)Lumbar roll

*)Cervical pillow

*)Slimmer body shaper


Now i want to introduce,how it protects pain---


Any one spending hours working in a seated position at a desk.



Lumbar roll

If you will use lumbar roll on your back ,it support your back & correct sitting posture.Thats way,you prevent from back pain.

Cervical pillow



Remember our one-third time of life is passing by sleeping.So need care of sleeping position.Cervical pillow help your neck in correct  posture in sleeping time.That prevent your neck pain.


Slimmer body shaper



If you suffering from low back pain ,then a slimmer body shaper will adjust your spine and giving you better posture .

Makes your look slim in a second.Give you exercise & dieting with out any effort.


Do this simple exercises every two hours & be healthy.....







............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

গোড়ালি ফাটলে যা করতে হবে.............

পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যা কমবেশি সবারই আছে। এটা ছেলেদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা দেয়। জেনে নিন কীভাবে এ থেকে মুক্তি পাবেন।


যারা জুতা-মোজা ব্যবহার করেন তাদের অবশ্যই প্রতিবার পরিষ্কার মোজা ব্যবহার করতে হবে। মোজা একবার ব্যবহার করলেই সেগুলো পরিষ্কার করতে হবে। অপরিষ্কার মোজার কারণে দুর্গন্ধও হতে পারে, আবার এর কারণে হতে পারে জীবাণুর সংক্রমণ। যারা স্যান্ডেল ব্যবহার করেন তাদের পায়ে ধুলাবালি লেগে থাকে বেশি। তাই বাসায় ফিরেই পরিষ্কার পানিতে পা ধুয়ে নিতে হবে। সম্ভব হলে কিছুটা গরম পানি দিয়ে পা পরিষ্কার করুন। জুতার যে অংশ পায়ের দিকে থাকে, সেটি বেশি শক্ত হলে কিছুটা সমস্যা হতে পারে। তাই জুতা কেনার সময় বিষয়টি খেয়াল রাখুন। যাদের গোড়ালি ফাটার সমস্যা আছে, তারা সপ্তাহে অন্তত একবার পানিতে একটু লবণ ও কিছুটা শ্যাম্পু মিশিয়ে নিয়ে সেই পানিতে পা ভিজিয়ে রাখুন ২০ মিনিটের জন্য। তারপর পা ভালোভাবে ধুয়ে মুছে ফেলুন। পা শুকানোর পর পেট্রোলিয়ম জেলি ও গ্লিসারিন একসঙ্গে মিশিয়ে লাগিয়ে রাখুন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে পায়ের গোড়ালিতে অলিভ অয়েল লাগাতে পারেন। সম্ভব হলে গোসলের আগে তেল ম্যাসাজ করতে পারেন। ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ খাবার খান। প্রতি মাসে একবার পেডিকিওর করাতে পারেন। ফাটা গোড়ালিতে জীবাণুর সংক্রমণ হলে অথবা কোনো কারণে পায়ের ফাটা অংশ থেকে রক্ত পড়লে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন।বয়স যাদের একটু বেশি তাদের ত্বক কিছুটা শুষ্ক হয়ে পড়তে পারে। পা ফাটার সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তারাও এসব পদ্ধতি মেনে চলতে পারেন। তবে পা বেশি ফাটলে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে। 
............................................

............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

যে ওষুধ ওজন বাড়ায়..............

যে ওষুধ ওজন বাড়ায়



দৃশ্যমান কোনো কারণ ছাড়াই আপনার ওজন বাড়ছে। কিছুতেই ওজন কমাতে পারছেন না। হতে পারে আপনি যে ওষুধ সেবন করছেন, সে ওষুধই এর জন্য দায়ী।

ডিপ্রেশন : কোনো কোনো গবেষকের বিশ্বাস, এসএসআরআই ধরনের ওষুধ যেমন পারঅক্সিটিন ও সাইটালোপ্রাম রোগীর ক্ষুধা বাড়িয়ে তোলে। কিন্তু অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ওষুধ, যেমন বুপ্রোপিওন একধরনের কার্বোহাইড্রেট ডোপামাইনের ওপর প্রভাব ফেলে কার্যত ক্ষুধা কমিয়ে দেয়।

উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ : মেটোপ্রোলল এবং অ্যান্টিনোললের মতো ব্যাটাব্লকার-জাতীয় ওষুধ সেবনের কারণে আপনার ওজন কমানো কঠিন হয়ে উঠতে পারে। এর সম্ভাব্য কারণ, এসব ওষুধ বিপাকক্রিয়ার হার বা মেটাবলিক রেট কমিয়ে দেয়। তাহলে এর সহজ বিকল্প কী? কার্বেডিলোলের মতো আলফা- ও ব্যাটাব্লকার মিশিয়ে নিন।

অ্যালার্জি : অ্যান্টিহিস্টামিন লোরাটেডাইন ও সেটিরিজাইনে থাকে ডাইপেনহাইড্রমিইনের চেয়ে কম শক্তিশালী তথা কম কার্যকর রাসায়নিক। এর ফলে এ ওষুধ সেবন করলে ক্ষুধা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। 
ওষুধ সেবনের ফলে আপনার ওজন বেড়ে যাচ্ছে বলে যদি মনে করেন, তবে কথা বলুন ডাক্তার কিংবা একজন ফার্মাসিস্টের সাথে। তারাই আপনাকে দিতে পারেন এর সমাধান। কোনো পেশাদার চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাবেন না। 

বড়ি সেবনের সময়
সাম্প্রতিক এক সমীক্ষা চালানো হয় ৬৬১ জন কিডনি রোগী ও হাইপারটেনশন রোগীর ওপর। যারা পাঁচ বছর ধরে প্রতি রাতে একটি করে ব্লাডপ্রেসারের বড়ি সেবন করে আসছেন, তাদের হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক কিংবা হার্ট অকেজো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে গেছে, সেসব ব্যক্তির চেয়ে যারা সকালবেলায় এক ডোজ নিয়েছেন। অতএব ওষুধ সেবনের সময়টিও মাথায় রাখতে বলুন আপনার চিকিৎসককে।

টেনশন দমনে প্রাকৃতিক উপায়

টেনশন দূর করে আপনার দেহমনের অবস্থার উন্নয়নে নিচে দেয়া চারটি প্রাকৃতিক পীড়ন নির্জীবক তথা টেনশন টেমারকে কাজে লাগাতে পারেন।

অ্যাভোকাডো 
অ্যাভোকাডো হচ্ছে নাশপাতির আকারের উষ্ণমন্ডলীয় হালকা সবুজ ফলবিশেষ। এই টেনশন টেমার তথা টেনশন দমনকারী সবুজ ফলটিতে রয়েছে প্রচুর মানসিক পীড়ন দমনকারী উপাদান : পটাশিয়াম ও মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড । এই উভয় ধরনের উপাদানই রক্তচাপ কমিয়ে রাখে। ১১টি সমীক্ষায় দেখা গেছে, এমইউএফএগুলো মানসিক পীড়ন তথা টেনশন দমনে সহায়ক। সমীক্ষা মতে, যে যত বেশি এমইউএফএ খেয়েছেন, তিনি তত বেশি টেনশন দূরে সরিয়ে রাখতে পেরেছেন। গবেষকেরা মনে করেন, ফ্যাট বা চর্বি মস্তিষ্কের মোড-বোস্টিং সেরোটনিন গ্রহণের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

মাছ 
মানসিক পীড়ন বা টেনশন দমিয়ে রাখতে আপনার খাবারে যোগ করুন ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। এই অপরিহার্য ফ্যাট স্ট্রেস হরমোন স্বাভাবিক রেখে পীড়ন-দমনে সাহায্য করে। কমপক্ষে সপ্তাহে দুইবার করে ৮৫ গ্রাম চর্বিওয়ালা মাছ খাওয়ার অভ্যাস করুন। এর বদলে কিছু ওয়ালনাট বা আখরোট খেতে পারেন।

ডার্ক চকোলেট 
জার্মানে পরিচালিত এক ব্যাপক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ১০ বছর ধরে যারা ব্যাপক মাত্রায় ডার্ক চকোলেট খেয়েছেন, তাদের রক্তচাপের মাত্রা তাদের চেয়ে কম যারা সে তুলনায় কম মাত্রায় ডার্ক চকোলেট খেয়েছেন। আরেকটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, যাদের মাঝে মধ্যে ডার্ক চকোলেট খাওয়ানো হয়েছে, তাদের স্ট্রেস হরমোন কমে গেছে।
ব্ল্যাক টি 
লন্ডনে পরিচালিত এক গবেষণা মতে, ব্ল্যাকটি পান করলে আপনার স্নায়বিক যন্ত্রণা দ্রুত সেরে যেতে পারে। সমীক্ষায় নেয়া স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে যারা ছয় সপ্তাহ ধরে দিনে চার কাপ ব্ল্যাকটি পান করেছেন, তাদের মধ্যে নিম্নমাত্রায় স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল লক্ষ করা গেছে। সেই সাথে তাদের মানসিক প্রশান্তিও তাদের চেয়ে বেশি ছিল যারা ব্ল্যাকটি পান করেননি। অন্যান্য সমীক্ষা থেকেও জানা গেছে, ব্ল্যাকটি আমাদের সচেতনতা ও মনোভাব উন্নয়নে সহায়ক।
............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

Monday 29 December 2014

যেসব খাবার ফ্রিজে রাখবেন না

যেসব খাবার ফ্রিজে রাখবেন না
আমাদের অতি প্রয়োজনীয় একটি প্রযুক্তি পণ্যগুলোর অন্যতম রেফ্রিজারেটর। খাবারকে কয়েকদিন এমনকি বহুদিন পর্যন্ত ভালো রাখতে ফ্রিজের বিকল্প নেই। তবে কিছু খাদ্যদ্রব্য রয়েছে যা রেফ্রিজারেটরে রাখাটা মোটেও নিরাপদ নয়। এতে শুধু ওই খাদ্যদ্রব্যের স্বাদই কেবল বদলে যায় না, বরং স্বাস্থ্যের জন্যেও হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। যেসব খাবার ফ্রিজে রাখা ঠিক নয়, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে-


১. আলু


আমাদের নিত্য ব্যবহার্য খাবারের অন্যতম আলু। অথচ এই আলুই ফ্রিজে রাখলে এর স্বাদ ও রঙ উভয়টাই নষ্ট হয়ে যায়। এর কারণ হলো, হিমাগারে রাখা হলে আলুর স্টার্চ চিনিতে পরিণত হয়, ফলে এর স্বাদ হয়ে পড়ে মিষ্টি। এ ছাড়া আলুর চেহারা কালো হয়ে যায়, তরকারিতে তা বিদঘুটে দেখায়। আলু সংরক্ষণের সবচেয়ে ভালো পরিবেশ হলো ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় অন্ধকার স্থানে রাখা। আর এই উপায়ে এক থেকে তিন সপ্তাহ পর্যন্ত আলু ভালো থাকে।


২. টমেটো


টোমেটো আরেকটি সবজি যা ঠাণ্ডা থেকে দূরে, স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখতে হয়। ফ্রিজে রাখলে টমেটোর দেয়ালের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে টমেটো নরম হয়ে যায়। কাঁচা টমেটো থাকলে তা পাকাতে না চাইলে রোদ থেকে দূরে রাখতে হবে। এর দেহত্বকে দাগ না ফেলতে চাইলে এর বোঁটা ওপরের দিকে রাখুন।


৩. পেঁয়াজ


আপনি কী ফ্রিজে পেঁয়াজ রেখে অন্যান্য খাবারের স্বাদও পেঁয়াজের মতো করে ফেলতে চান? শুধু এ কারণেই পেঁয়াজ ফ্রিজের মধ্যে রাখা উচিত নয়। অন্য কারণগুলো হলো, ফ্রিজে রাখলে পেঁয়াজ নরম হয়ে যাবে। সালাদে পেঁয়াজ দিতে হলে টাটকা পেঁয়াজই দিতে হবে। পেঁয়াজ শুকনো স্থানে রাখুন। এতে বহুদিন ভালো থাকবে।


৫. কাঁঠাল

কাঁঠালেরও সমস্যা একই। ফ্রিজে কাঁঠাল রাখা মানে সেখানে থাকা সব খাবারই কাঁঠালের স্বাদযুক্ত হয়ে যাওয়া। তবে এয়ার টাইট পাত্র থাকলে তাতে কাঁঠালের কোষ ভরে ফ্রিজে রাখতে পারেন। তবে কাঁঠালের বোঁটা যদি সংরক্ষণ করতে পারেন, তবে স্বাভাবিক তাপমাত্রাতেও কয়েকদিন পর্যন্ত কাঁঠান স্বাভাবিক অবস্থায় সংরক্ষণ করতে পারবেন।


৪. কলা


ফ্রিজে কলা রাখা যায় না। এতে কলার টকটকে ত্বকে কালশিরে পড়ে যায় এবং তা বাদামী রং ধারণ করে। এ ছাড়া পাকা কলা ফ্রিজে রাখলে কলা দ্রুত আরো বেশি পেকে যাবে। ফলে ধরবে পচন। কলাও স্টার্চ চিনিতে পরিণত হয়। এ ধরনের ফল খেলে পাকস্থলীতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। কলা স্বাভাবিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হয়।


৫. কুমড়ো


রুমের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় কুমড়োর স্বাদ সবচেয়ে ভালো থাকে। এ ছাড়া স্বাভাবিকভাবে রাখলে এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মাত্রা ভালো থাকে। তবে কুমড়োর পচন রোধ করে ফ্রিজ।


৬. অ্যাভোকাডো


অ্যাভোকাডো এমন একটি জিনিস যা ফ্রিজে পচে না। শক্ত অবস্থায় একটি অ্যাভোকেডো ফ্রিজে রাখার তিন সপ্তাহ পরও তা হুবহু ছিলো। তবে রুমের তাপমাত্রায় এটি সংরক্ষণ করুন। এতে একটু দ্রুত পেকে গেলেও তা থেকে অনেক সুন্দর গন্ধ বের হবে। অ্যাভোকাডো খুব দ্রুত অক্সিডাইজ হয় অনিয়মিতভাবে। তবে তা কাটার পর দ্রুত খেয়ে ফেলা ভালো। তবে ফ্রিজে রাখতে হলে অ্যাভোকাডোতে সামান্য লেবুর রস দিয়ে রেখে দিতে পারেন।


৭. রসূন


রসূন এমনিতেই অনেকদিন ভালো থাকে। রান্নাঘরেই পাক্কা দুই মাস রসূন দিব্যি ভালো থাকে। তবে রসূনের গোড়া কেটে ফেললে তা ১০ দিন পর্যন্ত ভালো থাকতে পারে। অন্যদিকে, ফ্রিজে রাখলে তা পেঁয়াজের মতোই বাজে গন্ধ ছড়াবে এবং ফ্রিজেই রসূন দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়।
............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

মাত্র ১৫ মিনিটেই যেভাবে দূর করবেন খাবারের ফরমালিন

মাত্র ১৫ মিনিটেই যেভাবে দূর করবেন খাবারের ফরমালিন


............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

শীতে শিশুর যত্ন

শীতে শিশুর যত্ন






অভিভাবকেরা সব সময়ই নবজাতককে খুব যত্নে রাখতে চেষ্টা করেন। শীতকালে নবজাতকের যত্ন নিয়ে একটু বেশি চিন্তিত থাকেন তাঁরা। কারণ শীতে সঠিক যত্ন না পেলে শিশুরা শ্বাসকষ্ট থেকে শুরু করে নিউমোনিয়ায় ভুগতে পারে। তাই শীতে নবজাতকের প্রতি একটু বেশি সতর্ক থাকতে হয়

সব সময়ই গরম কাপড় নয়

অনেকে মনে করেন নবজাতককে সব সময় গরম কাপড় পরিয়ে রাখতে হয়। ধারণাটা একদম ঠিক নয়। এ সময় শিশুরা মায়ের দুধ পান করার কারণে তাদের শরীরের তাপমাত্রা একটু বেশি থাকে। তাই খুব গরম কাপড় না দিয়ে হালকা সুতির কাপড় পরানোই ভালো। তা না হলে শিশুর শ্বাসকষ্ট হতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে শিশুর কাপড়-চোপড় যেন আবহাওয়া বা বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানানসই হয়।

শিশুর গোসলে কুসুমগরম পানি

নবজাতকের গোসলের পানি হওয়া উচিত কুসুমগরম। এছাড়া শিশুর গোসলের পানিতে এবং গায়ের জামা-কাপড় ধোয়ার সময় স্যাভলন, ডেটল বা এ ধরনের জীবাণুনাশক দেয়া উচিত নয়। কারণ এসবে যে ক্ষার থাকে তা শিশুর কোমল ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক। গোসল শেষে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ও শিশুদের উপযোগী কোনো লোশন বা তেল শিশুর গায়ে মাখা যেতে পারে।

ডায়পার ব্যবহারে সাবধানতা

নবজাতককে 'ডায়পার' পরালে অবশ্যই নিয়মিত তা বদলানোর কাজটি মনোযোগ দিয়ে করতে হবে; যাতে মল-মূত্র ত্যাগের পর তা দীর্ঘক্ষণ শিশুর গায়ে লেগে না থাকে। আর এ ক্ষেত্রে শিশুদের শরীরে বিশেষ ধরনের ক্রিম ব্যবহার করা ভালো। নইলে শিশুর শরীরে ফুসকুড়ি উঠতে পারে।

ঠাণ্ডায় নাক বন্ধ হলে

ঠাণ্ডা লেগে শিশুর নাক বন্ধ হয়ে গেলে নরসল নসল ড্রপ দিনে দুইবার দেয়া যেতে পারে, এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। আপনার নবজাতকটি যাতে এই শীতেও নিরাপদে থাকে তাই সব ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করে চলুন।

একটু সচেতন হতেই হবে 

শীত এলো তো ঝামেলাও এলো তার হাত ধরে। আর যদি ঘরে নবজাতক থাকে তাহলে ভাবনাটা আরো বেড়ে যায়। তাই নতুন বাচ্চাটির জন্য একটু আলাদা যত্ন নিতে হয়। এসময় বাচ্চাদের নানান রকম রোগ দেখা যায়। মূলত এসময় বাচ্চাদের যেসব রোগ দেখা যায় সেসব হলো সাধারণ জ্বর, ভাইরাস জ্বর, ফ্লু, কানে ইনফেকশন, ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়া ইত্যাদি। এসব রোগ অনেক সময় হয়ে উঠতে পারে প্রাণঘাতীও। তাই একটু বেশি সচেতন আপনাকে হতেই হবে বাচ্চার বিষয়ে।
............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

সদ্যজাত শিশুর যত্ন


সদ্যজাত শিশুর যত্ন








জন্মের পরপর
* নবজাতক শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানো
* নবজাতককে গরম রাখা
* নবজাতকের গোসল
* নাভির যত্ন
* চুল কাটা
* চোখের যত্ন
* ত্বকের যত্ন
* সময়মতো টিকা দেওয়া
* নবজাতকের খারাপ লক্ষণ বা বিপদচিহ্ন খেয়াল করা।
নবজাতককে মুছুন
* পরিষ্কার এক টুকরা বড় কাপড়ের ওপর শিশুকে নিন।
* কাপড় দিয়ে নবজাতকের সারা শরীর জড়িয়ে ফেলুন।
* কাপড় দিয়ে নবজাতকের মাথা ভালোভাবে মুছুন।
* এরপর নবজাতকের গলা, ঘাড় ও কাঁধ ভালোভাবে মুছুন।
* এভাবে বুক, পেট ও হাত ভালোভাবে মুছুন।
* এরপর নবজাতকের পিঠ ভালোভাবে মুছুন।
* নবজাতকের কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত ভালোভাবে মুছুন।
* একই নিয়মে মাথা থেকে পা পর্যন্ত আরো কয়েকবার মুছুন।
* মোছা শেষে কাপড়টি ফেলে দিন।
নবজাতককে মোড়ানো
* মোড়ানোর জন্য শুকনো ও পরিষ্কার এক টুকরো বড় সুতি কাপড়ের ওপর নবজাতককে নিন।
* লক্ষ রাখুন, যাতে কাপড়ের কিছু অংশ নবজাতকের মাথার ওপরের দিকে ও কিছু অংশ পায়ের নিচের দিকে বাড়তি থাকে।
* প্রথমে মাথার ওপরের দিকের কাপড়ের বাড়তি অংশ দিয়ে নবজাতকের মাথা কপাল পর্যন্ত ঢেকে নিন। কাপড়ের ওপরের দুই কোনা নবজাতকের দুই কাঁধের ওপর এসে কাঁধ ঢেকে দেবে।
* এবার পায়ের দিকের কাপড়ের বাড়তি অংশ দিয়ে নবজাতকের পা ঢেকে দিন।
* এবার নবজাতকের শরীরের দুই পাশের বাড়তি কাপড় দিয়ে বুক ও পেট ভালোভাবে ঢেকে দিন।
* পুরোপুরি মোড়ানোর পর শিশুকে গরম রাখার জন্য মায়ের বুকে দিতে হবে।
* এরপর শালদুধ খাওয়াতে সহায়তা করুন।
যে সব সমস্যা হতে পারে
* জন্মের পরপর শ্বাস না নেওয়া
* জন্মের পর না কাঁদা
* খিঁচুনি হওয়া
* অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
* শ্বাস নিতে বা ছাড়তে কষ্ট হওয়া
* শরীরের তাপ বেড়ে যাওয়া
* শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া
* শরীর হলুদ রঙের হয়ে যাওয়া
* নাভি লাল, নাভিতে দুর্গন্ধ বা পুঁজ থাকা
* চামড়ায় ঘা, ফোসকা বা পুঁজসহ বড় দানা-লাল ও ফোলা থাকলে
* অনবরত বমি
* নেতিয়ে পড়লে বা স্বাভাবিকের চেয়ে কম নড়াচড়া করলে
* দুর্বল, অনিয়মিত কাঁদা বা কাঁদতে না পারলে।
শ্বাস না নিলে যা করবেন
* পরিষ্কার নরম কাপড় বা তোয়ালে দিয়ে শিশুর সম্পূর্ণ শরীর আরো ভালো করে মুছুন।
* নাকে ও মুখে কালচে সবুজ পায়খানা লেগে থাকলে তা আঙুলে কাপড় পেঁচিয়ে পরিষ্কার করুন।
* শিশুকে কাত করে পিঠে শিরদাঁড়া বরাবর নিচ থেকে ওপর দিকে বারবার হাতের তালুর নিচের অংশ দিয়ে ঘষুন।
* শিশুর রং এবং শ্বাসের দিকে লক্ষ করুন। যদি ঠোঁট, জিহবা ও মুখের রং গোলাপি হয় এবং নিয়মিত শ্বাস নিতে থাকে, তাহলে শিশুকে মায়ের বুকের দিতে হবে।
শ্বাস না নিলে যা করবেন না
* পা ওপরে ধরে উল্টো করে নবজাতককে ঝোলানো
* থাপড় দেওয়া
* শরীরে ঠাণ্ডা পানি ছিটানো
* কানে অথবা নাকে ফুঁ বা বাতাস দেওয়া
* পানিতে চুবানো
* বুকের খাঁচায় চাপ দেওয়া
* বাচ্চাকে পর্যায়ক্রমে গরম ও ঠাণ্ডা পানিতে চুবানো
* গর্ভফুলকে গরম করা
* গর্ভফুলের অপেক্ষায় নবজাতককে ফেলে রাখা
* মুখে ফুঁ দেওয়া
* কানে ফুঁ দেওয়া
* মধু ও চিনির পানি খাওয়ানো।
গরমে যত্ন
সদ্যজাত শিশুর যত্ন
অনেক অভিভাবকই প্রচুর পরিমাণে পাউডার বা তেল শিশুর ত্বকে ব্যবহার করেন, যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। অতিরিক্ত পাউডার ব্যবহারে শিশুদের ত্বকের রোমকূপগুলো বন্ধ হয়ে যায় বলে সাধারণ শারীরিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়। এতে শিশুর ঘামাচি ও ন্যাপি র‌্যাশও হতে পারে। অতিরিক্ত রোদে ছোট বাচ্চা নিয়ে বের হওয়া উচিত নয়। নবজাতকের সামনে হাঁচি-কাশি দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। শিশুকে ঠাণ্ডা ও স্বস্তিদায়ক পরিবেশে রাখা উচিত। ঘেমে গেলে বারবার শুকনো নরম কাপড় দিয়ে গা মুছে দিন। অবশ্যই শিশুকে সুতির নরম ও আরামদায়ক পোশাক পরানো উচিত। নবজাতকের মাকে প্রচুর পরিমাণে তরলজাতীয় খাবার ও পানি খেতে হবে। এতে মায়ের বুকের দুধ থেকে শিশু উপকৃত হবে।
শীতে যত্ন
সুতি কাপড় পরিয়ে কাঁথা দিয়ে মুড়ে রাখুন। সোয়েটার ব্যবহার করতে পারেন। শিশুর গায়ে বেবি অয়েল বা ভ্যাসলিন ব্যবহার করুন। দিনের বেলা জানালা খুলে রোদ ও (ঠাণ্ডা বাতাস এলেও) নির্মল বাতাস ঘরে ঢুকতে দিন।
ঘরের মধ্যে কাপড় না শুকিয়ে অবশ্যই রোদে শুকান। শিশুকে রাতে ডায়াপার পরিয়ে শোয়ান। বাচ্চাকে দোলনায় বা আলাদা মশারির নিচে না রেখে মায়ের কোলঘেঁষে শোয়ান। এতে বাচ্চা উষ্ণ থাকবে, মায়ের সঙ্গে আন্তরিকতা বাড়বে এবং বুকের দুধ খাওয়াতে সুবিধা হবে। ঘরের বাইরে নেওয়া থেকে বিরত থাকুন। রোদে দিতে হলে জানালার পাশে বা ঘরের বারান্দা থেকে রোদ লাগান। কাশি, শব্দ করে শ্বাস টানা, দুধ টেনে খেতে না পারা, শ্বাস নিতে কষ্ট বা পাঁজর নিঃশ্বাসের সঙ্গে বেঁকে যেতে থাকলে অতিদ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান।............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

Friday 26 December 2014

নবজাতকের মুখে মধুঃ


নবজাতকের মুখে মধুঃ





আমাদের দেশে এটি প্রচলিত প্রথা যে জন্মের পর পরই নবজাতকের জীভে মধু ছোয়ানো হয়। এটি একটি প্রচলিত বিশ্বাস যে এতে নাকি বাচ্চাটি মিষ্টভাষী হবে। মোটামোটি আমরা সবাই জানি যে এটা কুসংস্কার বৈ অন্য কিছু না। তারপরেও অভ্যাসের বশে অথবা মুরব্বীদের মন রক্ষার্থে আমরা আমাদের সন্তানদের ক্ষেত্রেও এই প্রথা অনুসরণ করি। কিন্তু আপনি জানেন কি যে এর মাধ্যমে আপনি আপনার সন্তানের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারেন? পাশ্চাত্য দেশ গুলোতে এক বছর কম বয়সী বাচ্চাদের মধু খাওয়াতে ডাক্তাররা কড়াকড়ি ভাবে নিষেধ করেন। কাচা মধু তে বটুলিসম রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার বীজ (স্পোর) থাকতে পারে। পূর্ণ বয়স্ক মানুষ যখন মধু সেবন করেন, তার পাকস্থলির এসিড এই ব্যাকটেরিয়ার বীজ (স্পোর) কে ধ্বংস করে ফেলে। কিন্তু এক বছর চেয়ে কম বয়সের বাচ্চার পাকস্থলিতে পূর্ণবয়স্কদের মত অতটা এসিড থাকেনা (এই পরিমাণ এসিড তৈরী করতে তার বয়স এক বছর হতে হয়), তাই সে সহজেই বটুলিসম রোগে আক্রান্ত হতে পারে। বটুলিসম রোগের ব্যাকটেরিয়া প্রথমে বাচ্চার অন্ত্রে বংশ বিস্তার করে। এরপর ধীরে ধীরে এটি একটি বিষ (টক্সিন) নিঃসরন করতে থাকে। এই বিষ রক্তে মিশে বাচ্চাকে প্যারালাইসড করে ফেলে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বাচ্চার ফুসফুস প্যারালাইসড হয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে বাচ্চাটির মৃত্যু ঘটে। মধু দ্বারা বাচ্চাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রমাণ বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে নানা গবেষনায় প্রমাণিত হয়েছে (তথ্যসূত্র দেখুন নিচের লিঙ্কগুলোতে)।
মুরব্বীদের মন রক্ষার্থে মধু যদি খাওয়াতেই হয়, চাক ভাঙ্গা খাটি মধু না খাইয়ে বাজারে সহজলভ্য বোতল জাত মধু গুলো খাওয়ান। বোতলজাত মধু “পাস্তুরাইজেশন” পদ্ধতিতে জীবানুমুক্ত করা হয় যাতে কোন জীবানু থাকেনা। কেনার আগে অবশ্যই বোতলে “পাস্তুরিত” কথাটা লেখা আছে কিনা দেখে কিনবেন।


তথ্যসূত্রঃ
http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/22778374
http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/20724121
http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/22962382
http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/23914481
http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/22159905
http://en.wikipedia.org/wiki/Botulism#Infants
http://www.babycenter.com/404_is-it-safe-to-eat-honey-during-pregnancy_10305372.bc

“কাশি নিরাময়ে মধু”


“কাশি নিরাময়ে মধু”




>প্রথমেই একটা কথা বলে রাখা ভালো যে সর্দি যুক্ত কাশির জন্য মধুর পরিবর্তে এমন কোন ঔষধ খাওয়া ভালো যা ভেতর থেকে সর্দি বের করে নিয়ে আসতে সাহায্য করবে। মধু বরং উল্টো কফ বের হতে বাধা দান করে। 

>মধু মূলত উপকারী খুসখুসে কাশির জন্য। এটি গলার ভেতরে আবরন তৈরী করে এবং গলার ভিতরে যেইসব সেন্সরি নার্ভ খুসখুসে অনুভূতি তৈরী করে তাদের বাধা দান করে গলাকে আরাম দেয়। 

> বিশেষ করে ঘুমানোর সময় মধু খেয়ে ঘুমালে রাতে ঘুমের মধ্যে খুসখুসে কাশিটা উঠবেনা ফলে আরামে ঘুম হবে।

> মধু শুধুও খাওয়া যেতে পারে আবার গরম পানি বা চায়ের সঙ্গে শুধু অথবা লেবু দিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

>খুসখুসে কাশির জন্য যেইসব ওষুধ বাজারে প্রচলিত তাদের মধে আছে phocodine, dextromethorphan and codeine জাতীয় ঔষধ। মধু এইসব ঔষধের মত একই ধরণের কাজ করে। বরং ২০০৮ সালে Penn State College of Medicine এর একদল গবেষকের করা গবেষনায় দেখা গিয়েছে যে মধু বরং এইওসব ওষুধের চাইতে ভালো কাজ করে।

> বিশেষ করে ৬ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের জন্য dextromethorphan এর বেশ কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। তাই এদের কাশির চিকিৎসায় মধু পার্শ্বপ্রতক্রিয়াহীন ভাবে খুব ভালো ভুমিকা রাখতে পারে।

>তবে এক বছরের কম বাচ্চাদের মধু না দেওয়াই ভালো। কারণ এতে এমন একটি ব্যাকটেরিয়ার স্পোর থাকে যা এক বছরের কম বাচ্চাদের “বটুলিসম” রোগের জন্য দায়ী। এক বছরের বড় বাচ্চাদের জন্য মধু নিরাপদ।

>কাশিতে আরাম দেওয়ার পাশাপাশি এতে আছে এন্টি অক্সিডেন্ট, আছে জীবানুনাশক গুণ, নেই কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আর দামেও সস্তা।
............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

Wednesday 24 December 2014

সাবান, শ্যাম্পু, টুথপেস্টের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার:হতে পারে লিভার ক্যান্সার



সাবান, শ্যাম্পু, টুথপেস্টের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার:হতে পারে লিভার ক্যান্সার




শ্যাম্পু, টুথপেস্ট আমাদের দৈনন্দিন জীবনের এক অপরিহার্য অংশ।তবে পরিচ্ছন্নতার ঝোঁকে খুব বেশি সাবানের ব্যবহার শরীরের জন্য ডেকে আনতে পারে ভয়ঙ্কর বিপদ। সাবান, শ্যাম্পু, টুথপেস্টের মধ্যে উপস্থিত যৌগ ট্রাইক্লোস্যান লিভার ফাইব্রোসিস ও লিভার ক্যান্সারের অন্যতম কারণ রূপে কাজ করে। সম্প্রতি এক গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে চমকে দেওয়া এই তথ্য।
দীর্ঘদিন ধরে বেশি পরিমাণে সাবান, শ্যাম্পু ব্যবহার করলে এই জিনিসগুলির অন্যতম সাধারণ অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ট্রাইক্লোস্যান উপকারের বদলে অপকার করতে শুরু করে। লিভারের টক্সিসিটি বাড়িয়ে তোলে। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যান দিয়েগো স্কুল অফ মেডিসিনের অধ্যাপক রবার্ট টার্কি জানিয়েছেন ট্রাইক্লোস্যান যখন একই কার্যক্ষমতা সম্পন্ন অনান্য যৌগের সঙ্গে মিশে থাকে তখন ক্ষতির সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায়। 
গবেষকরা ইঁদুরের উপর পরীক্ষা করে দেখেছেন ট্রাইক্লোস্যান লিভারের কার্যক্ষমতা বহুলাংশে কমিয়ে ফেলে।ছ'মাস ধরে কিছু ইঁদুরকে ট্রাইক্লোস্যানের সংস্পর্শে রাখার পর দেখা গেছে তাদের লিভার ক্যান্সারের সম্ভাবনা ভীষণভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। লিভারজুড়ে বিশাল বড় বড় টিউমার জন্ম নিয়েছে।
এই গবেষণা অনুযায়ী ট্রাইক্লোস্যান লিভারের মধ্যে অবস্থিত অ্যান্ড্রোস্টেন রিসেপটরগুলিকে নষ্ট করে ফেলে। এই রিসেপটরগুলি আসলে এক ধরণের প্রোটিন যা শরীরে ফরেন পার্টিকাল তাড়াতে সাহায্য করে।এর ফলে লিভারকোষ গুলির অনিয়মিত বিভাজন শুরু হয়। কোষগুলি ফাইব্রোটিক হয়ে পড়ে। লিভারে লাগাতার ফাইব্রোসিস টিউমার তৈরি করে।
কাজেই প্রয়োজনে অতিরিক্ত এসব ব্যবহারে বিরত থাকাই শ্রেয়।............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052