Saturday 19 July 2014

MEDICARE স্বাস্থ্য কথা (ঘরে বসেই ওজন কমান)

ঘরে বসেই ওজন কমান


মেদবিহীন সুন্দর স্বাস্থ্যের জন্য জিমে যাওয়ার সময় নেই। এ জন্য আফসোস না করে নিজেই একটু উদ্যোগী হোন। প্রথমত বদঅভ্যাস ত্যাগ করুন। মিষ্টি ও ভাজাভুজি বাদ দিন। ভাত খান নামমাত্র। প্রতিদিন হাঁটা, সাঁতার বা ফ্রি-হ্যান্ড ব্যায়াম যেকোনো একটি বেছে নিন। আরো জানতে বিস্তারিত পড়ুন।
মোটা হওয়ার কারণ
* ওজন বাড়ার অন্যতম কারণ অতিরিক্ত খাওয়া। নিয়ম অনুযায়ী খাবেন।
* ক্ষুধা নেই অথচ ভালো খাবার দেখলে খেতে ইচ্ছে করে আর খান। ফলে শরীরে মেদ জমে মোটা হয়ে যান।
* শারীরিক পরিশ্রম কম করলেও ওজন বাড়ে।
* বংশগত কারণে অনেকের মোটা হওয়ার প্রবণতা থাকে। খাবার যখন পাকস্থলীতে কম থাকে, তখন জিন শরীরে ফ্যাটের স্টোরেজ বাড়িয়ে দেয়। এরপর খাবার বেশি খেলে এবং শক্তি ক্ষয় কম হলে ওজন বেড়ে যায়
ওজন কমানোর উপায়
ওজন কমানোর প্রাকৃতিক উপায় হলো এমন ডায়েট মেনে চলা, যাতে বেশি পরিমাণে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার থাকে। মাঝারি পরিমাণে প্রোটিন এবং কম পরিমাণে ফ্যাট থাকে।
ডায়েট টিপস
* আলু, কুমড়া, কাঁচকলা খাবেন না।
* ডুবো তেলে ভাজা কিছু খাবেন না।
* এনার্জি ড্রিংকস, হেলথ ড্রিংকস, সফট ড্রিংকস খাবেন না।
* চিনি একেবারেই খাবেন না।
* গরু, খাসির মাংস ও চিংড়ি মাছ মোটেই খাবেন না।
* খাদ্যাভ্যাস ও বাজেটের ওপর ভিত্তি করে ডায়েট চার্ট তৈরি করে নিন
* কোন ধরনের কাজের সঙ্গে আপনি যুক্ত তার ওপর নির্ভর করবে আপনার ডায়েট চার্ট
* খাদ্যতালিকায় ফাইবার, ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যাতে যথেষ্ট পরিমাণে থাকে সেদিকে লক্ষ রাখুন।
* প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণে ফল, শাকসবজি ও পানি পান করুন।
অসময়ে খিদে পেলে

দুপুর ও রাতের খাবারের মাঝামাঝি সময়ে খুব খিদে পেলে শুকনো রুটি বা টোস্ট বিস্কুট খান। ফল, সবজি বা এক বাটি মুড়ি খেতে পারেন। বেশি রাতে কার্বোহাইড্রেট-জাতীয় খাবার কম খাবেন।
বাড়িতেই ব্যায়াম
* বাড়িতে কিছু ফ্রি-হ্যান্ড ব্যায়াম করুন। সময় একেবারেই কম লাগে। অথচ আপনি ফিট থাকতে পারবেন এবং অতিরিক্ত মেদ শরীরে জমা হবে না।
* বাড়িতে যত সময় অবস্থান করবেন সে সময় শুয়ে-বসে না থেকে হাঁটাচলা করুন। আপনার বাড়িতে লিফট থাকলেও দৈনিক কয়েকবার সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করুন। আরো ভালো হয় যদি হালকা জিনিসপত্র বহন করা যায়। এতে মাসল টোনড হবে।
* বিভিন্ন ধরনের স্ট্রেচিং ব্যায়াম, যেমন- আর্ম স্ট্রেচিং বা লেগ লিফটিং করতে পারেন। রক্তসঞ্চালন ভালো হয় এবং শরীরের বিভিন্ন অংশের মেদ কমে যাবে।
* হার্ট সুস্থ রাখার জন্য জগিং খুব ভালো ব্যায়াম। বাড়ির যেকোনো জায়গায় আপনি স্পট জগিং করতে পারেন। এ সময় উপযুক্ত জুতা পরবেন, যাতে পায়ের ওপর স্ট্রেস না পড়ে।
* দুই হাত সোজা করে ওপরের দিকে রাখুন। পায়ের পাতার ওপর ভর দিয়ে যতটা পারেন লাফান। কোনো বিরতি ছাড়া এভাবে এক মিনিট লাফান। এক মিনিট ব্রেক দিয়ে দিয়ে দুই থেকে তিনবার রিপিট করুন।
*পেটের মাসলের স্ট্রেংথ বাড়ানোর জন্য সিট-আপস জাতীয় ব্যায়াম করতে পারেন। মাটিতে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন। দুই হাঁটু ভাঁজ করুন। ডান হাত বা কাঁধের ওপর এবং বা হাত ডান কাঁধের ওপর রাখুন। এরপর আস্তে আস্তে শরীরের ওপরের অংশ মাটি থেকে তোলার চেষ্টা করুন। মাঝামাঝি অবস্থানে যেতে কয়েক সেকেন্ড থাকুন। পরে ক্রমেই শোয়া অবস্থায় ফিরে যান। শুরুতে তিন থেকে পাঁচবার করলেই যথেষ্ট।
সতর্কতা
*কোমলপানীয় একেবারেই খাবেন না। কোল্ড ড্রিংকস মোটা হওয়ার আশঙ্কা ৬০ ভাগ বাড়িয়ে দেয়।
* রাতে পর্যাপ্ত ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
* বারবার অল্প করে খাবেন। দুপুর ও রাতে অবশ্যই কম খাবেন।
............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

MEDICARE স্বাস্থ্য কথা (ঘাড় ব্যথার অন্যতম প্রধান কারন)

ঘাড় ব্যথার অন্যতম প্রধান কারন(সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিস)-


বাতের ব্যথা বলতে আমার বুঝি হাত পা বা মেরুদন্ডের দীর্ঘকালীন ব্যথাকে।“বাত” শব্দ টা নির্দিষ্ট কোন একটা রোগ নয় বরং এক প্রকার রোগ বলা যায় যার সংখ্যা শতাধিক। বাত সম্পর্কে প্রচলিত ধারনা নেতি বাচক। রোগিরা অনেকে প্রশ্ন করেন “ডাক্তার সাহেব রোগ টা কি বাত?” উত্তর যদি হ্যাঁ বলি তবে রোগীরা ধরে নেন বয়েস হয়েছে বাতের ব্যথা ত ধরবেই আর এটা সারবেও না।কথাটা নিতান্ত অমুলক ও নয়।অধিকাংশ বাত ই বয়স্কদের রোগ আর নিরাময়যোগ্য ও নয়।এটা সত্যি যে বয়স বাড়া এবং এর পরিবর্তন গুলো আমরা রোধ করতে পারি না তবে চিকিৎসা করে রোগীর উপসর্গ কমিয়ে কষ্টের লাঘব করা সম্ভব।

সার্ভিক্যাল স্পন্ডাইলোসিস কিঃ-

ঘাড় ব্যথার অন্যতম প্রধান কারন হল সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিস।ব্যাপার টা একটু খুলে বলি। মেরুদন্ডের ক্ষয়(degenerative condition) রোগ হল স্পন্ডাইলোসিস আর মেরুদন্ডের ঘাড়ের অংশের ক্ষয়ে যাওয়া হল সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিস।আমাদের মেরুদন্ড হল হাড়, মাংশপেশী, গিঠ ইত্যাদি নিয়ে। কশেরুকা বা ভারটিব্রা গূলো একটার উপর আরেকটা ইন্টারভারটিব্রাল ডিস্ক এবং অনান্য গিঠ দিয়ে জুড়ে তৈরি হল মেরুদন্ড। দুটো হাড়ের মাঝখানের ডিস্ক, অনান্য গিঠ, লিগামেন্ট সব কিছুই বয়স বাড়ার সাথে সাথে ক্ষয় হতে থাকে।মেরুদন্ডের হাড় ঘিরে রাখে একটা নালি বা ক্যানাল ,( ভারটিব্রাল ক্যানাল) যার ভিতর দিয়ে মস্তিস্ক থেকে নেমে আসে স্পাইনাল কর্ড এবং তা থেকে গাছের শিকড়ের মত নার্ভ গূলো বেরিয়ে এসে ছড়িয়ে পড়ে সারা শরীরে।বয়স বাড়ার সাথে সাথে মেরুদন্ডের হাড়ে পরিবর্তন হতে থাকে। ভারটিব্রা বা কশেরুকার মধ্যকার ডিস্কে পানি কমে গিয়ে ভঙ্গুর হয়,উচ্চতা কমে চিপ্টে যায় এবং তা অনেক সময় পিছনে সরে গিয়ে নার্ভের উপর চাপ দিয়ে ব্যাথার সৃষ্টি করে যাকে বলে ডিস্ক প্রোলাপ্স।এই ডিস্ক এর উচ্চতা কমার সাথে সাথে তৈরী হয় ছোটো ছোটো হাড়ের টুকরো বা অস্টিওফাইট যা।এই টুকরো গুলোও নার্ভের উপর চাপ দিয়ে ব্যাথার সৃস্টি করতে পারে।
সার্ভিক্যাল স্পন্ডাইলোসিসের কারনঃ-
বয়সঃ বৃদ্ধ বয়সের রোগ এটি।স্পন্ডাইলোসিসের পরিবর্তন শুরু হয় ৪০ বৎসর বয়সের পর থেকে কোনো কোণো ক্ষেত্রে আগে থেকেও।
আনুপাতিক হার পুরুষ বা মহিলা রোগীদের মধ্যে প্রায় সমান সমান।
পেশাঃ- ঘাড় সামনে ঝুকিয়ে কাজ করতে হয় এমন সব পেশাতে রোগটি বেশী দেখা যায়।যেমন চেয়ার টেবিলে বসে কাজ, কমপিউটারে কাজ, টাইপ রাইটার ইত্যাদি।ঘাড়ের ঝাকুনি হয় এমন পেশা যেমন নর্তকী, সাইকেলে চলাচল করতে হয় এমন পেশা ইত্যাদি।।
ঘাড়ে আঘাত এর ইতিহাস থাকে অনেক ক্ষেত্রে।
উপসর্গঃ=
প্রধান উপসর্গ হল ঘাড়ে ব্যথা আর চল্লিশোর্ধ বয়সে ঘাড়ে ব্যথার প্রধান কারন ও এটি।

ঘাড়ের ব্যথা অনেক সময় কাঁধ থেকে উপরের পিঠে,বুকে , মাথার পিছনে বা বাহু হয়ে হাত পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।ঘাড়ের থেকে হাতে নেমে আসা নার্ভের উপর চাপ পড়লে সমস্ত পুরো হাতেই ব্যথা হতে পারে।

সার্ভিক্যাল স্পন্ডোলাইসিসের সবচে মারাত্মক দিক হল যখন স্পাইনাল কর্ডের উপর চাপ পড়ে।এটা থেকে চার হাত পায়ে দুর্বলতা, হাটতে অসুবিধা,পায়খানা প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া,ব্যথা ইত্যাদি হতে পারে ।এটি হল সার্ভিক্যাল স্পন্ডাইলোটিক মাইলোপ্যাথি(Crevical spondylotic myelopathy)।

ঘাড় নাড়াতে গেলে ব্যাথা লাগে।একিউট ক্ষেত্রে ডাইনে, বায়ে ঘাড় ঘোরান মুস্কিল হয়।ঘাড়ে জ্যাম মেরে ধরে থাকে।

ব্যথার সাথে হতে পারে হাতে, বাহুতে ঝিন ঝি্ন, সির সির্, অবশ ভাব, সূচ ফোটানোর অনুভুতি সাথে হাত দিয়ে কাজ করতে অসুবিধা।

লক্ষনঃ-
ঘাড় উপরের পিঠ এবং বাহুতে চাপ দিলে ব্যাথা অনূভুত হয়। ঘাড়ের স্বাভাবিক নড়াচড়া ব্যাহত হয়।
ঘাড় ব্যাথা কখন দুঃশ্চিন্তার কারনঃ-
ঘাড়ে ব্যথার সাথে নীচের লক্ষন থাকলে-
• বিনা কারনে হঠাৎ পায়খানা প্রস্রাব বন্ধ হয়ে গেলে বা নিয়ন্ত্রন করতে অসুবিধা হলে।
• হাত বা পায়ে অস্বাভাবিক দুর্বলতা
• জ্বর থাকলে
• ওজন কমতে থাকলে
• ৬ সপ্তাহের বেশী ব্যাথা থাকলে
• অনান্য নার্ভের সমস্যা যেমন, কথা বলতে অসুবিধা, মাথা ঘোরা, চোখে দেখতে অসুবিধা।
• রাতে ঘুমাতে অসুবিধা হলে,

• যে সমস্ত প্রশ্ন রোগীর মনে স্বাভাবিকভাবেই জাগেঃ-
• কি কারনে ব্যাথা হচ্ছে?
• সার্ভিক্যাল স্পন্ডাইলসিস ছাড়া অন্য কোন কারনে উপসর্গ গুলো হতে পারে কিনা
• কি কি পরীক্ষা করান উচিত।
• চিকিৎসা কি?
• অপারেশানের দরকার আছে কিনা?থাকলে কি কেন বা কখন।
• কিভাবে ঘাড়ের যত্ন নেওয়া যেতে পারে।
• ঘাড়ের বিশ্রাম বা কাজ করা বন্ধ রাখার দরকার আছে কিনা?
• চিকিতসা করলে ভাল হবে তো ? হলে পুরোপুরি কিনা?
• সার্ভিক্যাল স্পন্ডাইলোসিস থেকে কি কি জটিলতা দেখা দিতে পারে।
• বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখানোর দরকার আছে কিনা?

পরীক্ষাঃ-
সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিস ডায়াগনোসিসের জন্য ঘাড়ের এক্স-রে প্রধান পরীক্ষা।৩০ উর্ধ বয়সে শতকরা ৫ থেকে ১৫ ভাগ এবং ৭০ উর্ধ বয়সের ৭০ থেকে ১০০% ভাগ লোকের এক্স-রে তে স্পন্ডোলাইসিসের লক্ষন ধরা পড়ে । এক্স রে’র সাথে রোগীর লক্ষনের মিল কম।এক্স রে তে স্পন্ডাইলোসিসের পরিবর্তন ধরা পড়লেও মাত্র ৫% লোক ঘাড় ব্যাথা তে ভোগেন অর্থাৎ অধিকাংশ লোকেরই ব্যাথা হয় না।অনেকের দেখা যায় এক্সরে তে ক্ষয় অনেক কিন্তু সেই তুলনায় ব্যথা কম আবার সামান্য ক্ষয়ে প্রচুর ব্যথা হয়ে থাকে অনেকের।

অনান্য পরীক্ষাঃ- রক্তের গ্লুকোজ, প্রস্রাবের রুটিন পরীক্ষা।
বিশেষ পরীক্ষাঃ-ঘাড়ের এম আর আই(MRI), ইলেক্ট্রোমায়োগ্রাফি( Electromyography nerve conduction study)।
চিকিৎসাঃ-
১) ঔষধঃ- ব্যথার ঔষধ(Analgesics), মাংশপেশী শিথিল করার ঔষধ(Muscle relaxants), দুশ্চিন্তা কমানোর ঔষধ(Anxiolytics)।
২)ফিজিওথেরাপীঃ- ঘাড়ে টানা বা সার্ভিক্যাল ট্রাকশান(Cervical Traction), শর্ট ওয়েভ ডায়াথার্মি(Short Wave Diathermy), ম্যাসাজ(Massage), ট্রান্সকিঊটেনিয়াস ইলেক্ট্রিক নার্ভ স্টিমুলেশান(Transcutaneous electric nerve stimulation, TENS)।


সার্ভিক্যাল কলার(Cervical Collar)।
৩)ঘাড়ের ব্যায়ামঃ
৪) উপদেশঃ-
শক্ত সমান বিছানায় এক বালিশে চিত হয়ে ঘুমাবেন।ঘাড় যাতে বালিশ(Cervical pillow) দিয়ে সাপোর্ট দেয় সে ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন। প্রয়োজন মনে করলে বালিশ নিচে টেনে নামিয়ে নেবেন বা কম উচ্চতার বালিশ ব্যাবহার করবেন।
ঘাড় সামনে ঝুকিয়ে বেশিক্ষন কাজ করবেন না
কাজের জায়গায় চেয়ার টেবিল এমন ভাবে রাখবেন যাতে ঘাড় সামনে না ঝুকিয়ে কাজ করতে পারেন।
ঘাড়ে গরম সেক দিতে পারেন,
মাঝে মাঝে ঘাড়ের ব্যায়াম করে নেবেন।

অপারেশানঃ- শতকরা প্রায় একশতভাগ রোগী অপারেশান ছাড়া ভাল থাকেন। অপারেশানের দরকার পড়ে কচিৎ কদাচিত।
............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

MEDICARE স্বাস্থ্য কথা (ফরমালিন দূর হবে ১৫ মিনিটে!)

                                                 MEDICARE স্বাস্থ্য কথা


ফরমালিন দূর হবে ১৫ মিনিটে!
শাকসবজি, ফলমুল কিংবা মাছ যে কোনো কিছু কিনতে গিয়ে সবাই যখন আতংকে পাঠক এখন থাকতে পারেন নিশ্চিন্তে। আপনার হাতের কাছে যদি থাকে ভিনেগার আর রান্না বসানোর আগে মাত্র ১৫ মিনিট সময়, তাহলেই আপনার পরিবারকে আপনি সুরক্ষিত রাখতে পারবেন ফরমালিনসহ যে কোনো ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য থেকে।

পদ্ধতি:
এক লিটার পানিতে এক কাপ ভিনেগার মিশিয়ে শাকসবজি, ফলমুল কিংবা মাছ ১৫ মিনিট রাখুন এবং এরপর ধুয়ে নিন ভালো করে। ব্যাস! সব খাবার এখন ফরমালিনসহ যে কোনো বিষাক্ত রাসায়নিক মুক্ত।

এ পদ্ধতিটির বিষয়ে মাইন্ডস.কম সম্প্রতি প্রকাশিত এক নিবন্ধে উল্লেখ করেছে, ভিনেগার একটি শক্তিশালী এসিড জাতীয় পদার্থ হওয়ায় এটি যে কোনো ব্যাকটেরিয়ার ৯৮শতাংশ দূর করতে পারে।

ভিনেগারের এই জীবাণু নাশকতার জন্যই এটা আপনার পরিবারকে রাখবে সুরক্ষিত।
খোঁজ করুন ঘরে ভিনেগার আছে তো? না থাকলে আজই নিয়ে আসুন।
............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052

Thursday 3 July 2014

MEDICARE স্বাস্থ্য কথা(lumbar roll)


                                                  লেখাটি অবশ্যই পড়বেন

এখনই সচেতন হোন এবং সচেতন করুন!

Please write your birth day year(1984) on comment option & win medicare lumbar roll every week (Totally free)……..

Dear Sir/Madam,

Computer ব্যবহারে সচেতন হোন এবং সচেতন করুন!
যেকোনো বয়সে কোমর বা ঘাড়ে ব্যথা হতে পারে। তবে ২৫ থেকে ৬৫ বছরের লোকদের মধ্যে এই কোমর বা ঘাড়ে ব্যাথা একটু বেশি চোখে পড়ে।আমাদের অনেককেই অফিস বা ব্যাবসা ক্ষেত্রে দীর্ঘক্ষণ চেয়ারে বসে(Computer work & normal work)জব করেন।এ চেয়ারে বসে থাকার দরুন দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা হল কোমর ব্যথা ও ঘাড়ে ব্যথা। দীর্ঘক্ষণ চেয়ারে বসে জব করেন,কিন্তু কোমর বা ঘাড়ে ব্যথা হয়নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।

কোমর ব্যথা এড়াতে Medicare offer – Medicare Lumbar Roll.
Price only-500 BDT.

ঘাড়ে ব্যথা এড়াতে Medicare offer – Medicare Cervical Pillow.

Price only-1000 BDT.

For online order or home delivery please call-01795405475

আমাদের অনেককেই অফিস বা ব্যাবসা ক্ষেত্রে দীর্ঘক্ষণ চেয়ারে বসে(Computer work & normal work)জব করেন।এ চেয়ারে বসে থাকার দরুন দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা হল কোমর ব্যথা ও ঘাড়ে ব্যথা। দীর্ঘক্ষণ চেয়ারে বসে জব করেন,কিন্তু কোমর বা ঘাড়ে ব্যথা হয়নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।

টেলিভিশনে সন্ধ্যা থেকেই শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক। এ-চ্যানেল ও-চ্যানেল ঘুরে চলতেই থাকে। বাড়ির জ্যেষ্ঠ সদস্যরাও রাত পর্যন্ত বেশ জমিয়ে দেখেন সেগুলো। এভাবে একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে থেকে একসময় কোমর ধরে আসে। কিন্তু টেলিভিশনের সামনে থেকে আর ওঠা হয় না। আবার সেই সকালে অফিসে ঢুকে ফাইলে মুখ গুঁজে কিংবা কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকতে থাকতেও ব্যথা হয় কোমরে।

শক্ত সমান বিছানায় এক বালিশে চিত হয়ে ঘুমাবেন।ঘাড় যাতে বালিশ(Cervical Pillow) দিয়ে সাপোর্ট দেয় সে ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন। প্রয়োজন মনে করলে বালিশ নিচে টেনে নামিয়ে নেবেন বা কম উচ্চতার বালিশ ব্যাবহার করবেন।ঘাড় সামনে ঝুকিয়ে বেশিক্ষন কাজ করবেন না,কাজের জায়গায় চেয়ার টেবিল এমন ভাবে রাখবেন যাতে ঘাড় সামনে না ঝুকিয়ে কাজ করতে পারেন।মাঝে মাঝে ঘাড়ের ব্যায়াম করে নেবেন।

কোমর ব্যথা এড়াতে
*বসার সময় কোমর সুরক্ষিত থাকে, এমনভাবে বসতে হবে।
*চেয়ারে Lumbar Roll ব্যাবহার করে মেরুদণ্ড কে সোজা রেখে কোমর ব্যথা থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
*চেষ্টা করবেন ২-৩ ঘণ্টা বসে কাজ করার পর ১০-১৫ মিনিটের জন্য হালকা হাটাচলা করে নিতে।

PRICE:

MEDICARE LUMBAR ROLL-500TK

MEDICARE CERVICAL PILLOW-1000TK

For details plz. Visit…………..

http://medicarehealthplus.blogspot.com/
or
https://www.facebook.com/medicarebd

Thanking You

Medi care

Mobile:01795405475

Please do this exercise every 2 hoursly...........

Tuesday 1 July 2014

MEDICARE স্বাস্থ্য কথা(ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব )


                                        ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব



 

আমাদের দেশের বিভিন্ন বয়সের মানুষ প্রতিনিয়ত নানা ধরনের শারীরিক ব্যাধিতে ভোগেন শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতঙ্গের ব্যথা এর মধ্যে অন্যতম একটি ব্যাধি অনেকেই ধরনের ব্যাথাকে সারাজীবনের জন্য মেনে নেয়ার চিন্তা ভাবনা করেন তবে একটু খেয়াল করলে এবং সামান্য কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে এধরনের টুকিটাকি ব্যথা-বালাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব
▬▬▬▬▬▬۩۞۩▬▬▬▬▬▬

কোমরে ব্যথা
▬▬▬▬▬▬
সাধারণত বিভিন্ন বয়সী মানুষের মধ্যে োমরে ব্যথার প্রবণতা একটু বেশি দেখা যায় যেকোনো বয়সে কোমরে ব্যথা হতে পারে তবে ২৫ থেকে ৬৫ বছরের লোকদের মধ্যে এই কোমরে ব্যাথা একটু বেশি চোখে পড়ে নানাবিধ কারণে কোমরে ব্যাথা হতে পারে কোমরে ব্যাথার প্রধান কারণ হচ্ছে পিএলআইডি রোগে মেরুদন্ডের দুহাড়ের মাঝে থাকা নরম হাড় বেরিয়ে এসে স্নায়ুতে চাপ দেয় এর ফলে ব্যাথা অনুভূত হয় রোগে প্রথম দিকে ব্যাথা কম অনুভূত হয় পরবর্তীতে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় রোগ হলে চিৎ হয়ে শুয়ে থাকলে ব্যাথা কম লাগে তবে নাড়াচাড়া করলেই বেশি ব্যাথা লাগে এছাড়াও যারা কলকারখানায় ভারি কাজ করেন তাদেরও কোমরে ব্যাথা হতে পারে বেশিরভাগ এক্ষেত্রে অনেকক্ষন একনাগাড়ে দাড়িয়ে কাজ করলে বা অনেক্ষণ একইভাবে ঝুঁকে থেকে কাজ করলে কোমরে ব্যাথার সৃষ্টি হয় এভাবেই ব্যাথা একসময় নিয়মিত হয়ে যায় আরো অনেক কারণে কোমরের ব্যাথা হতে পারে যেমন অতিরিক্ত ধুমপান, দুশ্চিন্তা, মেরুদন্ডে আঘাত, মেরুদন্ডের হাড়ের ক্ষয়, মেরুদন্ডের বাত, অস্টিওপোরোসিস, ইনফেকশন ইত্যাদি কারণে কোমরে ব্যাথা হতে পারে কোমরের ব্যাথা নির্ণয়ের জন্য সাধারণত এক্স-রে এবং রক্তের রুটিন পরীক্ষাই যথেষ্ট শতকরা ৯০ ভাগ ক্ষেত্রেই সাধারণ চিকিৎসায় কোমরের ব্যাথা ভাল হয়ে যায় যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যায় বহুল চিকিৎসার প্রয়োজন হয় তবে কোমরের ব্যাথা এমন কোনো মারাত্মক ব্যাধি নয় যাতে ভড়কে যেতে হবে


রোগীদের জন্য উপদেশ

ফোমের বিছানা বা সোফায় ঘুমাবেন না শক্ত এবং সমতল বিছানায় ঘুমাবেন
কাজ করার সময় বেল্ট(medicare lumbar corset) ব্যবহার করবেন
চেয়ারে বসার সময় ঘাড় পিঠ সোজা করে রাখবেন হাতলওয়ালা চেয়ারে(lumbar roll) বসবেন
দীর্ঘক্ষণ ঝুকে কোনো কাজ করবেন না
উপুড় হয়ে শোবেন না
মহিলাদের ক্ষেত্রে হাই হিল পরিত্যাগ করাই ভাল
শরীরের ওজন লম্বা অনুপাতে রাখুন
ব্যাথা অবস্থায় মালিশ করা এবং ব্যায়াম করা নিষেধ


কাঁধে ব্যথা
▬▬▬▬▬▬
আঘাত লাগা, পেশিতে টান লাগা, হাড় ভেঙে যাওয়া, লিগামেন্টে ইনজুরীসহ বেশ কিছু কারণে কাঁধে ব্যাথা হতে পারে কাঁধে ব্যাথা হলে কাঁধ শক্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশির ভাগ ড়্গেত্রে ডায়াবেটিস রোগীরা ধরনের সমস্যায় ভোগেন হৃদরোগ বা স্ট্রোকের কারণে কাঁধে ব্যাথা হতে পারে রোগের জন্য বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা রয়েছে প্রধানত রোগের চিকিৎসায় ব্যাথা উপশমকারী মাংসপেশী শিথিলকারী ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকার হিট দেয়া হয়ে থাকে যেমন ডিপ হিট সুপার ফেসিয়াল হিট বিশেষ বিশেষ ড়্গেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে ইলেক্ট্রথেরাপী কাঁধে ব্যাথা কমাতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরমর্শ অনুযায়ী ইনজেকশন প্রয়োগ করা যেতে পারে তবে যারা সাধারণ কাঁধে ব্যাথায় ভুগছেন তাদের জন্য বিশেষ কিছু ব্যায়ামই সবচেয়ে বেশি উপযোগী


রোগীদের জন্য উপদেশ

মেরুদন্ড সোজা রেখে কাজ করবেন
ভারী কাজ এড়িয়ে চলতে চেষ্টা করম্নন
শোয়ার সময় ঘাড়ে নরম বালিশ(medicare cervical pillow) ব্যবহার করবেন
ডায়াবেটিস থাকলে অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে রাখুন


ঘাড়ে ব্যথা
▬▬▬▬▬▬
আমাদের দেশে ঘাড়ে ব্যাথা একটি বহুল প্রচলিত ব্যাধি ৫০ বছরের পরে যে কোনো ব্যাক্তি রোগে ভুগতে পারেন আঘাত লাগা, ঘাড়ের ইনফেকশন, ওস্টিওপোরোসিস, হাড়ের টিউমার, ভিটামিন ডি ক্যালসিয়ামের অভাব ইত্যাদি কারণে ঘাড়ে ব্যাথা হতে পারে তবে আরেকটি কারণ আছে তা হলো সার্ভাইকাল স্পন্ডাইলোসিস বয়স বাড়ার সাথে সাথে সার্ভাইকাল স্পন্ডাইলোসিসে আক্রানেত্মর ঝুকি বেড়ে যায় ফলে ঘাড়ের মাংশ পেশীতে অবশ ভাব হয় এবং ব্যাথা ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ে ঘাড়ে ব্যাথা হলে ঘাবড়ানোর কোনো কারণ নেই অনেক সময় সামান্য কারণেও ঘাড়ে ব্যাথা হতে পারে যেমন উঁচু বালিশে ঘুমানো, এক নাগারে অনেক্ষণ একদিকে তাকিয়ে থাকা, ফোমের বিছানায় ঘুমানো ইত্যাদি তাই প্রথমেই বুঝতে হবে ব্যাথাটি এসব কারণে অনুভূত হচ্ছে নাকি এটি আপনার ব্যাধি


রোগীদের জন্য উপদেশ

ঘাড়ের নাড়াচাড়া কম করতে হবে
ছোট নরম বালিশ(medicare cervical pillow)  ব্যবহার করুন
ঘুম থেকে উঠার সময় সাবধানে উঠুন
ঝুঁকে থেকে কোনো কাজ করবেন না



হাঁটু ব্যথা
▬▬▬▬▬▬
সাধারণত বয়স্করা রোগে ভুগে থাকেন গিটে বাত হাটু ব্যাথার অন্যতম প্রধান কারণ এছাড়াও অস্থিসংযোগের ক্ষয়ের কারণে ব্যাথা অনুভূত হয় আরো উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণ হচ্ছে আঘাত, জীবাণুর সংক্রমণ, শরীরের ওজন বৃদ্ধি ইত্যাদি


রোগীদের জন্য উপদেশ

লম্বা অনুপাতে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন
সিঁড়ি দিয়ে ওঠা নামার সময় মরুদন্ড সোজা রেখে হাঁটু ভাজ না করে ধীরে ধীরে ওঠা নামা করুন
একই স্থানে বেশি সময় ধরে দাড়িয়ে বা বসে থাকবেন না
ভারি জিনিস বহন করবেন না
ডায়াবেটিস রোগীরা হাঁটার পরিবর্তে সাঁতার কাটুন বা সাইকেল চালান


গোড়ালি ব্যথা
▬▬▬▬▬▬
সাধারণত গিটে বাত, অস্টিওআর্থ্রাইটিস, স্পন্ডাইলো-আর্থ্রোপ্যাথিতে গোড়ালিতে ব্যাথা হতে পারে হাঁটলে ব্যাথা বাড়ে তবে শক্ত জায়গায় হাঁটলে বা শক্ত সোলের জুতা ব্যবহার করলেও গোড়ালিতে ব্যাথা বাড়তে পারে আরো বিভিন্ন কারণে গোড়ালিতে ব্যাথা হতে পারে তবে সবচেয়ে দায়ি ক্যালকেনিয়াম স্পার বা কাঁটা এছাড়া আঘাত পেয়ে হাড় ভেঙ্গে গেলেও ব্যাথা হতে পারে ব্যাথা নিরাময়ে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ কার্যকরী তবে প্রয়োজনবোধে অপারেশনও করতে হতে পারে


রোগীদের জন্য উপদেশ

নরম সোলের জুতা ব্যবহার করুন
হাইহিল জুতা পরিহার করুন
শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন
ব্যথা থাকা অবস্থায় মালিশ করা বা ব্যায়াম করা নিষেধ










............................................
............................................
ফিজিওথেরাপি সম্পর্কিত যে কোন সেবার জন্য যোগাযোগ করুন ... 01977691052
............................................
সেবা সমূহ
*কোমর ব্যথা
*ঘাড় ব্যথা
*হাটু ব্যথা
*বাত ব্যথা
*মুখ বেকে যাওয়া
*প্যারালাইসিস চিকিৎসা কেন্দ্র
Address

Plot-19; Road-113/A; Gulshan-2; Dhaka; Bangladesh,Cell-01977691052